কোন কিছু শিখে তা প্রয়োগ না করলে তা কাজে আসে না। বই বুক সেল্ফে থাকলে
তা বই ই থাকে। জ্ঞান হয় না। আর মাথায় ও অনেক জ্ঞান থাকলে তা প্রয়োগ না করলে
সে জ্ঞান ও কোন কাজে আসে না।
অনেক কিছু শেখার পরও যদি কোন সফলতা না আসে, তাহলে বুঝতে হবে এখনো শেখার বাকি রয়েছে। এরপরও যদি মনে করেন যথেষ্ঠ শেখা রয়েছে, তাহলে এখন দরকার প্রয়োগ। প্রয়োগ করতে গেলে অনেক ভুল হবে, অনেক ব্যার্থতা আসবে। তাই বলে কি থেমে থাকব? মোটেও না। থেমে থাকা উচিত নয়, একটুও নয়।
কোন এক সময় মানুষ জানতে গিয়ে মারা যেতো। যেমন ম্যারি কুরি, রেডিয়াম নিয়ে গবেষনা করতে গিয়ে রেডিয়েশনে ভুগে মারা গেছেন। অনেক গুলো উদারহণ রয়েছে এমন। ভাগ্য ভালো যে আমাদের এখন এত ঝুঁকি নিতে হয় না। অনেক সহজেই সব কিছু জানতে পারি। ইন্টারনেটের যুগ, শিক্ষক ও লাগে না, লাইব্রেরীও না। ঘরে বসেই সব। না না শুধু ঘরে বসে না, খোলা মাঠে বা কোন সবুজ গাছের নিছে বসেও শিখতে পারি। জানতে পারি। এখন দরকার জানাটাকে সুন্দর করে কাজে লাগানো।
আজ রুবেল একটি ছেলের গল্প বলল। ছেলেটির ব্লগস্পটে একটি ব্লগ রয়েছে, যার ওয়ার্ল্ড র্যাঙ্ক ৭০,০০০ এর কাছাকাছি। দৈনিক ৮-১০ হাজার+ ভিজিটর। দৈনিক এত ভিজিটর মানে হচ্ছে অনেক রেভিনিউ। রুবেল অবাক, কিভাবে সম্ভব। পরে যখন ছেলেটির সাথে দেখা করল, তার গল্প শুনল। ছেলেটি এর আগে ৭ থেকে ৮টির মত ব্লগ খুলে ব্যার্থ হয়েছে। তিন তিন বার অ্যাডসেন্স একাউন্ট ব্যানড হয়েছে। এরপর আজকের অবস্থানে। ব্যর্থতা গুলো থেকে জ্ঞান অর্জন করেছে। ছেলেটি কিন্তু ফেসবুক ব্যবহার করে না। কারণ? ফেসবুক ব্যবহার করলে ব্লগে পর্যাপ্ত সময় দিতে পারে না। কিছু কিছু ত্যাগ, অনেক প্রচেষ্টা এবং শেষে ফলাফল।
ফ্রিল্যান্সিং করার কারণে বেশি ভাগ প্রশ্নই ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কিত হয়। তাই যারা অল্প কয়েক দিনই চেষ্টা করে হতাশ হয়ে পড়ে, তাদের উচিত বার বার চেষ্টা করে যাওয়া। কেউ কেউ বলবে দুই বছর থেকে চেষ্টা করছি, কোন ফল পাচ্ছি না। তাদের বলব, চেষ্টা করার পাশা পাশি নতুন বিষয় শিখতে থাকুন। ফ্রিল্যান্সিং করা আর ওয়ান ম্যান আর্মির কাজ করা একই কথা। অনেক কিছু এক সাথে জানতে হয়। দুই একটা বিষয় জেনে কাজ খুজলে বেশি ভাগই পাওয়া যাবে না। আস্তে আস্তে অনেক গুলো বিষয় জানতে জানতেই একটা বিষয় স্পেশালাইজড হয়ে যেতে পারবেন। তাছাড়া কোন এক সময় একটা বিষয় আরেকটা বিষয়ের সাথে কোন না কোন ভাবে কানেক্টেড, তাও আবিস্কার করবেন। সুতরাং কাজ না পেলেও শিখা বন্ধ করা উচিত নয়।
কারো যদি কোন ভিশন থাকে, তাহলে তাতে পৌঁছানো সম্ভব। ভিশন নিয়ে পড়ে থাকতে হয়। পথ বার বার ভুল হবে। ভুল থেকে শিখেই ডেস্টিনেশনে পৌঁছানো যায়।
সফল হতে দুইটি জিনিস খুবই কাজে দেয়। একটি হচ্ছে লেগে থাকা। আরেকটি হচ্ছে একটি মাত্র লক্ষ্য নিয়ে লেগে থাকা। আজ একটা করতে ভালো লেগেছে, করেছি। কাল আরেকটা। পরের দিন আরেকটা, এভাবে করলে কোনটিই ঠিক মত হবে না। তার চেয়ে ভালো হয় একটা লক্ষ্য পূরণ হলে নতুন আরেকটা লক্ষ্য নিয়ে কাজ করা। এভাবে কারো একাদিক লক্ষ্য থাকলে সব গুলোই পূরণ করা সম্ভব।
আমরা সফলতার অনেক গল্প শুনি। অনেক গল্প দেখি। অনেকের সফলতা দেখি। কিন্তু একটি সফল গল্পের পেছনের ব্যর্থটা গুলো দেখি? ব্যর্থ হওয়ার গল্প গুলো জানি? জানি না। প্রতিটি সফলতার গল্পের পেছনেই অনেক গুলো ব্যর্থতার গল্প থাকে। একবার দুই বার ব্যর্থ হয়ে হতাশ হয়ে পড়লে আমরা তাদের সফল হিসেবে জানতাম না। তাদের সফলতার গল্প পড়তাম না।
ব্যর্থটা গুলো ভুলে গিয়ে লিখে ফেলুন আপনার সফলতার গল্পটি। অনেক অনেক শুভ কামনা
অনেক কিছু শেখার পরও যদি কোন সফলতা না আসে, তাহলে বুঝতে হবে এখনো শেখার বাকি রয়েছে। এরপরও যদি মনে করেন যথেষ্ঠ শেখা রয়েছে, তাহলে এখন দরকার প্রয়োগ। প্রয়োগ করতে গেলে অনেক ভুল হবে, অনেক ব্যার্থতা আসবে। তাই বলে কি থেমে থাকব? মোটেও না। থেমে থাকা উচিত নয়, একটুও নয়।
কোন এক সময় মানুষ জানতে গিয়ে মারা যেতো। যেমন ম্যারি কুরি, রেডিয়াম নিয়ে গবেষনা করতে গিয়ে রেডিয়েশনে ভুগে মারা গেছেন। অনেক গুলো উদারহণ রয়েছে এমন। ভাগ্য ভালো যে আমাদের এখন এত ঝুঁকি নিতে হয় না। অনেক সহজেই সব কিছু জানতে পারি। ইন্টারনেটের যুগ, শিক্ষক ও লাগে না, লাইব্রেরীও না। ঘরে বসেই সব। না না শুধু ঘরে বসে না, খোলা মাঠে বা কোন সবুজ গাছের নিছে বসেও শিখতে পারি। জানতে পারি। এখন দরকার জানাটাকে সুন্দর করে কাজে লাগানো।
আজ রুবেল একটি ছেলের গল্প বলল। ছেলেটির ব্লগস্পটে একটি ব্লগ রয়েছে, যার ওয়ার্ল্ড র্যাঙ্ক ৭০,০০০ এর কাছাকাছি। দৈনিক ৮-১০ হাজার+ ভিজিটর। দৈনিক এত ভিজিটর মানে হচ্ছে অনেক রেভিনিউ। রুবেল অবাক, কিভাবে সম্ভব। পরে যখন ছেলেটির সাথে দেখা করল, তার গল্প শুনল। ছেলেটি এর আগে ৭ থেকে ৮টির মত ব্লগ খুলে ব্যার্থ হয়েছে। তিন তিন বার অ্যাডসেন্স একাউন্ট ব্যানড হয়েছে। এরপর আজকের অবস্থানে। ব্যর্থতা গুলো থেকে জ্ঞান অর্জন করেছে। ছেলেটি কিন্তু ফেসবুক ব্যবহার করে না। কারণ? ফেসবুক ব্যবহার করলে ব্লগে পর্যাপ্ত সময় দিতে পারে না। কিছু কিছু ত্যাগ, অনেক প্রচেষ্টা এবং শেষে ফলাফল।
ফ্রিল্যান্সিং করার কারণে বেশি ভাগ প্রশ্নই ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কিত হয়। তাই যারা অল্প কয়েক দিনই চেষ্টা করে হতাশ হয়ে পড়ে, তাদের উচিত বার বার চেষ্টা করে যাওয়া। কেউ কেউ বলবে দুই বছর থেকে চেষ্টা করছি, কোন ফল পাচ্ছি না। তাদের বলব, চেষ্টা করার পাশা পাশি নতুন বিষয় শিখতে থাকুন। ফ্রিল্যান্সিং করা আর ওয়ান ম্যান আর্মির কাজ করা একই কথা। অনেক কিছু এক সাথে জানতে হয়। দুই একটা বিষয় জেনে কাজ খুজলে বেশি ভাগই পাওয়া যাবে না। আস্তে আস্তে অনেক গুলো বিষয় জানতে জানতেই একটা বিষয় স্পেশালাইজড হয়ে যেতে পারবেন। তাছাড়া কোন এক সময় একটা বিষয় আরেকটা বিষয়ের সাথে কোন না কোন ভাবে কানেক্টেড, তাও আবিস্কার করবেন। সুতরাং কাজ না পেলেও শিখা বন্ধ করা উচিত নয়।
কারো যদি কোন ভিশন থাকে, তাহলে তাতে পৌঁছানো সম্ভব। ভিশন নিয়ে পড়ে থাকতে হয়। পথ বার বার ভুল হবে। ভুল থেকে শিখেই ডেস্টিনেশনে পৌঁছানো যায়।
সফল হতে দুইটি জিনিস খুবই কাজে দেয়। একটি হচ্ছে লেগে থাকা। আরেকটি হচ্ছে একটি মাত্র লক্ষ্য নিয়ে লেগে থাকা। আজ একটা করতে ভালো লেগেছে, করেছি। কাল আরেকটা। পরের দিন আরেকটা, এভাবে করলে কোনটিই ঠিক মত হবে না। তার চেয়ে ভালো হয় একটা লক্ষ্য পূরণ হলে নতুন আরেকটা লক্ষ্য নিয়ে কাজ করা। এভাবে কারো একাদিক লক্ষ্য থাকলে সব গুলোই পূরণ করা সম্ভব।
আমরা সফলতার অনেক গল্প শুনি। অনেক গল্প দেখি। অনেকের সফলতা দেখি। কিন্তু একটি সফল গল্পের পেছনের ব্যর্থটা গুলো দেখি? ব্যর্থ হওয়ার গল্প গুলো জানি? জানি না। প্রতিটি সফলতার গল্পের পেছনেই অনেক গুলো ব্যর্থতার গল্প থাকে। একবার দুই বার ব্যর্থ হয়ে হতাশ হয়ে পড়লে আমরা তাদের সফল হিসেবে জানতাম না। তাদের সফলতার গল্প পড়তাম না।
ব্যর্থটা গুলো ভুলে গিয়ে লিখে ফেলুন আপনার সফলতার গল্পটি। অনেক অনেক শুভ কামনা
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন