বিল গেটস, যে টানা ২১ বারের মত বিশ্বের
সেরা ধনী হিসেবে ছিলেন। শুরু করেছেন কোডিং দিয়ে। প্রোগ্রামিং দিয়ে। ১৩ বছর
বয়স থেকে শুরু করেছিলেন। খুব ছোট ছোট কোড লেখা শুরু করেছিলেন, যেমন
Tic-tac-toe। এরপর আস্তে আস্তে ঠিকই উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম এর কোড
লিখেছেন বা লিখতে শুরু করেছেন। পরের গল্প তো সবার জানা।
কোড লিখে সবাই বিল গেটস হবে না। কেউ কেউ মার্ক জাকারবার্গ ও হবে। যে ক্লাস সিক্স থেকে কোড লেখা শুরু করেছিল। এরপর একদিন ফেসবুক বা এমন কিছু তৈরি করার স্বপ্ন দেখছিল। এবং শেষে আজকের ফেসবুক। ক্রেজি থিংস, ইয়া?
ফেসবুকের কথা বাদ দিলাম, টুইটারের কথা বললে কেমন হয়। Jack Dorsey, যার ৮ বছর থেকেই কম্পিউটার এর সাথে পরিচয় ঘটে। এরপর এক সময় প্রোগ্রামিং। এবং শেষে টুইটারের মত সোশাল নেটওয়ার্ক।
ও, আমি দুই জায়ান্টের কথা ভুলে যাচ্ছি। ল্যারি পেইজ এবং সেগ্রেই ব্রিন। দুই জায়ান্ট মিলে তৈরি করেছিল আরেকটি বিশাল জায়ান্ট। গুগল! ইন্টারনেট সার্ফিং এক্সপেরিয়েন্স পরিবর্তন করে দেওয়ার মত একটি অ্যালগরিদম, তারপর তার কোডিং এবং শেষে গুগল নামক সার্চ ইঞ্জিনটি। কোডিং দিয়েই শুরু। আজ যেখানে তথ্য প্রযুক্তি, সেখানেই গুগল। সার্চ ইঞ্জিন, সোশাল নেটওয়ার্ক, অপারেটিং সিস্টেম, রোবটিক্স, আর্টিফিশিয়াল ইন্টিলিজেন্স, হোম সিকিউরিটি, মহাকাশ স্টাডি সহ সব কিছুই নিজেদের দখলে নিয়ে নিচ্ছে। কোন এক সময় প্রতিটি কদমে গুগলে প্রোডাক্ট বা প্রযুক্তি ব্যবহার করতে হবে। আর কিছু দিন বেঁচে থাকলে নিজের চোখেই দেখে যেতে পারবেন।
উদাহরণ দিতে গেলে আরো অনেক উদাহরণ দেওয়া যাবে। যেসব বিশাল বিশাল টেক জায়ান্টের শুরু হয়েছিল কোডিং দিয়ে। দুই এক লাইন এর কোড। এরপর আরো কয়েক লাইন, এরপর আরো… এভাবে মিলিয়ন লাইন কোডের প্রোগ্রাম।
কোডিং শিখার পরপরই ফেসবুক, টুইটার বা গুগল তৈরি হয়ে যায় নি। এসবের আগে এরা আরো অনেক কিছুই তৈরি করছিল, নিজেদের কোডিং জ্ঞান আস্তে আস্তে বৃদ্ধি করেছে। সফল হয়েছে যেগুলো আমরা জানতে পেরেছি সেগুলো। এক দিনে নয়, ধীরে ধীরে।
আচ্ছা, ফটোশপ কেমন? তাও তো কোডিং দিয়েই শুরু, তাই না? আচ্ছা, তাও বিশাল সফট। এংরি বার্ড কেমন? খেলতে দারুণ তাই না? বেশি কোড লিখতে হয় নি, কিন্তু দারুণ কনসেফটে দারুন গেম। ফ্লাপি বার্ড? সহজ কোডিং। তবে প্রথম দিনই এসব সম্ভব হবে না। আস্তে আস্তে সবই সম্ভব হবে।
এক সময় ডেক্সটপ সফটওয়ার এর জন্য কোড লিখতে হতো। এখনো হচ্ছে। এরপর মোবাইলের জন্য। স্মার্ট ফোনের জন্য অ্যাপ তৈরির কোড লিখতে হচ্ছে। তৈরি হচ্ছে অনেক লক্ষ কোটি অ্যাপ। সবই কোডিং করে।
এর পর কি আসছে? স্মার্ট টিভি, স্মার্ট হোম, স্মার্ট অফিশ। এসবের জন্য সফটওয়ার / অ্যাপ বা যাই বলি না কেনো দরকার কোডিং। প্রোগ্রামিং। ক্ষেত্র বাড়ছে, দিন দিন।
আচ্ছা, রোবটের কথা ভুলে যাচ্ছি। আপনার ভবিষ্যৎ রোবটকে পরিচালনা করার দ্বায়িত্ত্ব ও কিন্তু আপনার। সে কিন্তু কিছুই বুঝবে না। সব কিছুই আপনাকেই বুঝাতে হবে। দরকার কোডিং।
কোডিং কি শুধু যারা কম্পিউটার সাইন্সে পড়ে তাদের জন্য? একটুও না। সবার জন্য। যে কেউ কোডিং করতে পারে। যে কেউ। এবং যখন খুশি তখনই শুরু করতে পারে। দরকার ইচ্ছে শক্তি। প্রবল ইচ্ছে শক্তি। ভালো হয় যদি আজই শুরু করা যায়। কোডিং জানলে শুধু যে প্রোগ্রামই লেখা যাবে তা না, এটা মানুষের লজিককেও শার্ফ করে।
একজন আর্টিস্ট কোডিং নিয়ে কি বলেছে দেখি। স্টিভ জবসকে আমার সব সময় একজন আর্টিস্টই মনে হতোঃ
কোড লিখে সবাই বিল গেটস হবে না। কেউ কেউ মার্ক জাকারবার্গ ও হবে। যে ক্লাস সিক্স থেকে কোড লেখা শুরু করেছিল। এরপর একদিন ফেসবুক বা এমন কিছু তৈরি করার স্বপ্ন দেখছিল। এবং শেষে আজকের ফেসবুক। ক্রেজি থিংস, ইয়া?
ফেসবুকের কথা বাদ দিলাম, টুইটারের কথা বললে কেমন হয়। Jack Dorsey, যার ৮ বছর থেকেই কম্পিউটার এর সাথে পরিচয় ঘটে। এরপর এক সময় প্রোগ্রামিং। এবং শেষে টুইটারের মত সোশাল নেটওয়ার্ক।
ও, আমি দুই জায়ান্টের কথা ভুলে যাচ্ছি। ল্যারি পেইজ এবং সেগ্রেই ব্রিন। দুই জায়ান্ট মিলে তৈরি করেছিল আরেকটি বিশাল জায়ান্ট। গুগল! ইন্টারনেট সার্ফিং এক্সপেরিয়েন্স পরিবর্তন করে দেওয়ার মত একটি অ্যালগরিদম, তারপর তার কোডিং এবং শেষে গুগল নামক সার্চ ইঞ্জিনটি। কোডিং দিয়েই শুরু। আজ যেখানে তথ্য প্রযুক্তি, সেখানেই গুগল। সার্চ ইঞ্জিন, সোশাল নেটওয়ার্ক, অপারেটিং সিস্টেম, রোবটিক্স, আর্টিফিশিয়াল ইন্টিলিজেন্স, হোম সিকিউরিটি, মহাকাশ স্টাডি সহ সব কিছুই নিজেদের দখলে নিয়ে নিচ্ছে। কোন এক সময় প্রতিটি কদমে গুগলে প্রোডাক্ট বা প্রযুক্তি ব্যবহার করতে হবে। আর কিছু দিন বেঁচে থাকলে নিজের চোখেই দেখে যেতে পারবেন।
উদাহরণ দিতে গেলে আরো অনেক উদাহরণ দেওয়া যাবে। যেসব বিশাল বিশাল টেক জায়ান্টের শুরু হয়েছিল কোডিং দিয়ে। দুই এক লাইন এর কোড। এরপর আরো কয়েক লাইন, এরপর আরো… এভাবে মিলিয়ন লাইন কোডের প্রোগ্রাম।
কোডিং শিখার পরপরই ফেসবুক, টুইটার বা গুগল তৈরি হয়ে যায় নি। এসবের আগে এরা আরো অনেক কিছুই তৈরি করছিল, নিজেদের কোডিং জ্ঞান আস্তে আস্তে বৃদ্ধি করেছে। সফল হয়েছে যেগুলো আমরা জানতে পেরেছি সেগুলো। এক দিনে নয়, ধীরে ধীরে।
আচ্ছা, ফটোশপ কেমন? তাও তো কোডিং দিয়েই শুরু, তাই না? আচ্ছা, তাও বিশাল সফট। এংরি বার্ড কেমন? খেলতে দারুণ তাই না? বেশি কোড লিখতে হয় নি, কিন্তু দারুণ কনসেফটে দারুন গেম। ফ্লাপি বার্ড? সহজ কোডিং। তবে প্রথম দিনই এসব সম্ভব হবে না। আস্তে আস্তে সবই সম্ভব হবে।
এক সময় ডেক্সটপ সফটওয়ার এর জন্য কোড লিখতে হতো। এখনো হচ্ছে। এরপর মোবাইলের জন্য। স্মার্ট ফোনের জন্য অ্যাপ তৈরির কোড লিখতে হচ্ছে। তৈরি হচ্ছে অনেক লক্ষ কোটি অ্যাপ। সবই কোডিং করে।
এর পর কি আসছে? স্মার্ট টিভি, স্মার্ট হোম, স্মার্ট অফিশ। এসবের জন্য সফটওয়ার / অ্যাপ বা যাই বলি না কেনো দরকার কোডিং। প্রোগ্রামিং। ক্ষেত্র বাড়ছে, দিন দিন।
আচ্ছা, রোবটের কথা ভুলে যাচ্ছি। আপনার ভবিষ্যৎ রোবটকে পরিচালনা করার দ্বায়িত্ত্ব ও কিন্তু আপনার। সে কিন্তু কিছুই বুঝবে না। সব কিছুই আপনাকেই বুঝাতে হবে। দরকার কোডিং।
কোডিং কি শুধু যারা কম্পিউটার সাইন্সে পড়ে তাদের জন্য? একটুও না। সবার জন্য। যে কেউ কোডিং করতে পারে। যে কেউ। এবং যখন খুশি তখনই শুরু করতে পারে। দরকার ইচ্ছে শক্তি। প্রবল ইচ্ছে শক্তি। ভালো হয় যদি আজই শুরু করা যায়। কোডিং জানলে শুধু যে প্রোগ্রামই লেখা যাবে তা না, এটা মানুষের লজিককেও শার্ফ করে।
একজন আর্টিস্ট কোডিং নিয়ে কি বলেছে দেখি। স্টিভ জবসকে আমার সব সময় একজন আর্টিস্টই মনে হতোঃ
Everybody in this country [read world] should learn how to program a computer… because it teaches you how to think. – Steve Jobs.
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন