গাজীপুরে
অবস্থিত ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) তড়িৎকৌশল বিভাগের
উদ্যোগে প্রযুক্তিবিষয়ক বহুমাত্রিক আয়োজন ‘ইজোনেন্স’। এই প্রতিযোগিতায়
রোবটিকস থেকে শুরু করে প্রোজেক্ট, বিজনেস কেস স্টাডি এমনকি কুইজ
প্রতিযোগিতাও অন্তর্ভুক্ত ছিল।
‘ইজোনেন্স নামটি ইংরেজি “রেজোন্যান্স” থেকে নেওয়া। ইজোনেন্স হলো এমন একটি অনুষ্ঠান, যেখানে একই সঙ্গে উৎসব হবে, আবার প্রতিযোগিতাও হবে, কিন্তু এ সবকিছুকে ছাপিয়ে নব্য আবিষ্কারের প্রতি তরুণদের অনুরণিত করাটাই আমাদের মূল লক্ষ্য,’ বলছিলেন আয়োজন সমন্বয়কারী আইইউটির তড়িৎকৌশল বিভাগের সহকারী অধ্যাপক খোন্দকার হাবিবুল কবির।
২২ আগস্ট এ প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ৪৪টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পাঁচ শতাধিক শিক্ষার্থীর সমাগম ঘটে আইইউটি ক্যাম্পাসে, যার মধ্যে আইইউটি ছাড়াও উল্লেখযোগ্য হচ্ছে বুয়েট, কুয়েট, রুয়েট, আহসানউল্লাহ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (শাবিপ্রবি), চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
সকাল থেকেই আইইউটির লাল-সবুজময় নিরিবিলি ক্যাম্পাস মুখরিত হয়ে ওঠে সারা দেশ থেকে আসা হবু প্রকৌশলীদের পদচারণায়। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মঞ্চ আলোকিত করেন প্রধান অতিথি শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ। উদ্বোধনী অনুষ্ঠান শেষ হওয়ামাত্রই শুরু হয়ে যায় দিনের সবচেয়ে বড় ইভেন্ট রোবোম্যানিয়া। এ বিভাগে চ্যাম্পিয়ন হয়ে এক লাখ টাকার প্রাইজমানি জিতে নেয় সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) দল ‘সঞ্চারপথিক’। দলের সদস্যরা হলেন রাগিব শাহরিয়ার, ফারহানুল ইসলাম, নিশিকান্ত সরকার ও শাখাওয়াত হোসেন। নিজেদের সাফল্যে অভিভূত দলের সদস্যরা শিক্ষক ও বড় ভাইদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
ইজোনেন্সের আরেকটি বড় ইভেন্ট ছিল প্রোজেক্ট প্রদর্শন। হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার দুই ধরনের প্রোজেক্টে যেন সৃজনশীলতার ছড়াছড়ি। হার্ডওয়্যার প্রোজেক্ট প্রদর্শনীতে প্রথম স্থান অধিকার করে মিলিটারি ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির (এমআইএসটি) দল ‘দুরন্ত’। এই দলের সদস্যরা হলেন নাহিদুজ্জামান, নাসিফ আহমেদ ও সানজিদা হোসেন। অন্যদিকে সফটওয়্যার প্রোজেক্ট প্রদর্শনীতে একমাত্র পুরস্কার জিতে নেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাকিবুল আজম ও এমএ মাহমুদ চৌধুরীর দল ‘এক্স-নভিস’।
দুপুরের পর ইলশেগুঁড়ি বৃষ্টি ছাপিয়ে শুরু হয় প্রকৌশলীদের জন্য খুব প্রয়োজনীয় একটি সফটওয়্যার ম্যাটল্যাব প্রতিযোগিতা। তথ্যপ্রযুক্তির এই যুগে সফটওয়্যারে নিজের পারদর্শিতা প্রমাণের জন্য ম্যাটল্যাব কোডিং চ্যালেঞ্জে ছিল ১০টি সমস্যার সমাধান করা। দ্রুত সময়ের মধ্যে এই কাজটি করে প্রথম পুরস্কার জিতে নেন বুয়েটের তারিকুল ইসলাম।
এদিকে দেশের সার্বিক উন্নতির জন্য যে শুধু ভালো প্রকৌশলী হলেই চলে না, ব্যবসায়িক বুদ্ধিও থাকতে হয়, যেন এটাই মনে করিয়ে দেওয়ার জন্যই ইজোনেন্সের বাড়তি আকর্ষণ ছিল বিজনেস কেস স্টাডি। এ বিভাগে সেরা হয় আইইউটির দল ‘ইভিল জিনিয়াস’। দলের সদস্যরা হলেন সিফাত শাহরিয়ার খান, জিয়াউল হক ও সৈয়দ আহনাফ মোর্শেদ।
প্রযুক্তিবিষয়ক এই ‘ইজোনেন্স’ উৎসবের সহযোগী ছিল স্বপ্ন নিয়ে, প্রথম আলো।
‘ইজোনেন্স নামটি ইংরেজি “রেজোন্যান্স” থেকে নেওয়া। ইজোনেন্স হলো এমন একটি অনুষ্ঠান, যেখানে একই সঙ্গে উৎসব হবে, আবার প্রতিযোগিতাও হবে, কিন্তু এ সবকিছুকে ছাপিয়ে নব্য আবিষ্কারের প্রতি তরুণদের অনুরণিত করাটাই আমাদের মূল লক্ষ্য,’ বলছিলেন আয়োজন সমন্বয়কারী আইইউটির তড়িৎকৌশল বিভাগের সহকারী অধ্যাপক খোন্দকার হাবিবুল কবির।
২২ আগস্ট এ প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ৪৪টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পাঁচ শতাধিক শিক্ষার্থীর সমাগম ঘটে আইইউটি ক্যাম্পাসে, যার মধ্যে আইইউটি ছাড়াও উল্লেখযোগ্য হচ্ছে বুয়েট, কুয়েট, রুয়েট, আহসানউল্লাহ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (শাবিপ্রবি), চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
সকাল থেকেই আইইউটির লাল-সবুজময় নিরিবিলি ক্যাম্পাস মুখরিত হয়ে ওঠে সারা দেশ থেকে আসা হবু প্রকৌশলীদের পদচারণায়। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মঞ্চ আলোকিত করেন প্রধান অতিথি শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ। উদ্বোধনী অনুষ্ঠান শেষ হওয়ামাত্রই শুরু হয়ে যায় দিনের সবচেয়ে বড় ইভেন্ট রোবোম্যানিয়া। এ বিভাগে চ্যাম্পিয়ন হয়ে এক লাখ টাকার প্রাইজমানি জিতে নেয় সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) দল ‘সঞ্চারপথিক’। দলের সদস্যরা হলেন রাগিব শাহরিয়ার, ফারহানুল ইসলাম, নিশিকান্ত সরকার ও শাখাওয়াত হোসেন। নিজেদের সাফল্যে অভিভূত দলের সদস্যরা শিক্ষক ও বড় ভাইদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
ইজোনেন্সের আরেকটি বড় ইভেন্ট ছিল প্রোজেক্ট প্রদর্শন। হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার দুই ধরনের প্রোজেক্টে যেন সৃজনশীলতার ছড়াছড়ি। হার্ডওয়্যার প্রোজেক্ট প্রদর্শনীতে প্রথম স্থান অধিকার করে মিলিটারি ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির (এমআইএসটি) দল ‘দুরন্ত’। এই দলের সদস্যরা হলেন নাহিদুজ্জামান, নাসিফ আহমেদ ও সানজিদা হোসেন। অন্যদিকে সফটওয়্যার প্রোজেক্ট প্রদর্শনীতে একমাত্র পুরস্কার জিতে নেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাকিবুল আজম ও এমএ মাহমুদ চৌধুরীর দল ‘এক্স-নভিস’।
দুপুরের পর ইলশেগুঁড়ি বৃষ্টি ছাপিয়ে শুরু হয় প্রকৌশলীদের জন্য খুব প্রয়োজনীয় একটি সফটওয়্যার ম্যাটল্যাব প্রতিযোগিতা। তথ্যপ্রযুক্তির এই যুগে সফটওয়্যারে নিজের পারদর্শিতা প্রমাণের জন্য ম্যাটল্যাব কোডিং চ্যালেঞ্জে ছিল ১০টি সমস্যার সমাধান করা। দ্রুত সময়ের মধ্যে এই কাজটি করে প্রথম পুরস্কার জিতে নেন বুয়েটের তারিকুল ইসলাম।
এদিকে দেশের সার্বিক উন্নতির জন্য যে শুধু ভালো প্রকৌশলী হলেই চলে না, ব্যবসায়িক বুদ্ধিও থাকতে হয়, যেন এটাই মনে করিয়ে দেওয়ার জন্যই ইজোনেন্সের বাড়তি আকর্ষণ ছিল বিজনেস কেস স্টাডি। এ বিভাগে সেরা হয় আইইউটির দল ‘ইভিল জিনিয়াস’। দলের সদস্যরা হলেন সিফাত শাহরিয়ার খান, জিয়াউল হক ও সৈয়দ আহনাফ মোর্শেদ।
প্রযুক্তিবিষয়ক এই ‘ইজোনেন্স’ উৎসবের সহযোগী ছিল স্বপ্ন নিয়ে, প্রথম আলো।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন