তরুণদের
নিয়ে জাতিসংঘের স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘ইউনাইটেড নেশনস ভলান্টিয়ার্স’, যারা
স্বেচ্ছাশ্রমের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী শান্তি প্রতিষ্ঠা ও উন্নয়নে ভূমিকা
পালন করে। শ্রীলঙ্কা, নেপাল ও বাংলাদেশের স্বেচ্ছাসেবকদের নিয়ে গত ২৩ থেকে
২৭ ফেব্রুয়ারি নেপালে অনুষ্ঠিত হলো ‘ইউএনভি অ্যাসাইনমেন্ট প্রিপারেশন
ট্রেনিং’ নামে একটি প্রশিক্ষণ কার্যক্রম। যেখানে বাংলাদেশের থেকে আমরা আটজন
স্বেচ্ছাসেবক অংশ নিয়েছিলাম। দলের সদস্যরা হলেন ফাহমিদা, মেবিনা,
রেজওয়ানা, আহসান, আশরাফ, নয়িম, হাবিব ও আমি।
সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার (এমডিজি) পর উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে নানা মহলে বিস্তর আলোচনা হচ্ছে। তারই অংশ হিসেবে জাতিসংঘ তরুণ জনগোষ্ঠীর ক্ষমতায়ন নিয়ে বিশ্বব্যাপী কাজ করছে। আমাদের এই প্রশিক্ষণ কার্যক্রমও ছিল সেই লক্ষ্য সামনে রেখেই।
প্রশিক্ষণের পরিচিতি পর্বেই একটি মজার ঘটনা ঘটে। প্রথমে আমাদের দুজনের দলে ভাগ করে দেওয়া হয়। এই ভাগ করে দেওয়ার কারণ একটু পরই বুঝতে পেলাম। যখন আমাদের বলা হলো প্রত্যেককে তাঁর সহযোগীর ছবি এঁকে সংক্ষিপ্ত পরিচয় তুলে ধরতে হবে! এরপর শুরু হয় প্রশিক্ষণ। প্রথম দিন জাতিসংঘের নিরাপত্তাব্যবস্থা সম্পর্কে আমাদের ধারণা দেওয়া হয়। এর মাধ্যমে আমরা জাতিসংঘের নিরাপত্তাব্যবস্থার আন্তর্জাতিক ও স্থানীয় স্তর; জরুরি অবস্থায় করণীয়; দায়িত্ব পালন সময়ে ব্যক্তিগত নিরাপত্তা ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে জানতে পারি।
প্রশিক্ষণ পর্ব পরিচালিত হয় ছয়টি সেশনে। এই সেশনগুলোয় প্রশিক্ষণার্থীরা পারস্পরিক অভিজ্ঞতা বিনিময়ের মাধ্যমে সামাজিক সমস্যা দূর করতে স্বেচ্ছাশ্রম ও তরুণ সমাজের ভূমিকা নিয়ে আলোচনা হয়। এ ছাড়া আমাদের ‘কনফ্লিক্ট ম্যানেজমেন্ট’ নিয়ে তাত্ত্বিক ও ব্যবহারিক দিক সম্পর্কে হাতেকলমে শিক্ষা দেওয়া হয়। এ জ্ঞান আমাদের নিজ নিজ কর্মক্ষেত্র ও কমিউনিটি পর্যায়ে অবদান রাখতে সহায়তা করবে।
প্রশিক্ষণে আমাদের ব্যবহারিক জ্ঞান লাভের জন্য হাজির করা হয়েছিল কাঠমান্ডুর বানেস্বরে কে কে ইন্টারন্যাশনাল কলেজে। ওই প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের নিয়ে আমরা ‘স্বেচ্ছাশ্রম ও তরুণ সমাজ’ বিষয়ে দুই ঘণ্টা ওয়ার্কশপ পরিচালনা করি।
প্রশিক্ষণের শেষ দিনে ছিল সাংস্কৃতিক বিনিময় পর্ব। যেখানে আমাদের সঙ্গে ডেনমার্ক ও সুইডেনের ৩০ জন তরুণ অংশ নেন। এই পর্বে আমরা সবাই নিজ দেশের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য নিয়ে কথা বলি। সুযোগ হয় লোকগান, ছড়াগান ও নৃত্য পরিবেশন করার।
সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার (এমডিজি) পর উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে নানা মহলে বিস্তর আলোচনা হচ্ছে। তারই অংশ হিসেবে জাতিসংঘ তরুণ জনগোষ্ঠীর ক্ষমতায়ন নিয়ে বিশ্বব্যাপী কাজ করছে। আমাদের এই প্রশিক্ষণ কার্যক্রমও ছিল সেই লক্ষ্য সামনে রেখেই।
প্রশিক্ষণের পরিচিতি পর্বেই একটি মজার ঘটনা ঘটে। প্রথমে আমাদের দুজনের দলে ভাগ করে দেওয়া হয়। এই ভাগ করে দেওয়ার কারণ একটু পরই বুঝতে পেলাম। যখন আমাদের বলা হলো প্রত্যেককে তাঁর সহযোগীর ছবি এঁকে সংক্ষিপ্ত পরিচয় তুলে ধরতে হবে! এরপর শুরু হয় প্রশিক্ষণ। প্রথম দিন জাতিসংঘের নিরাপত্তাব্যবস্থা সম্পর্কে আমাদের ধারণা দেওয়া হয়। এর মাধ্যমে আমরা জাতিসংঘের নিরাপত্তাব্যবস্থার আন্তর্জাতিক ও স্থানীয় স্তর; জরুরি অবস্থায় করণীয়; দায়িত্ব পালন সময়ে ব্যক্তিগত নিরাপত্তা ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে জানতে পারি।
প্রশিক্ষণ পর্ব পরিচালিত হয় ছয়টি সেশনে। এই সেশনগুলোয় প্রশিক্ষণার্থীরা পারস্পরিক অভিজ্ঞতা বিনিময়ের মাধ্যমে সামাজিক সমস্যা দূর করতে স্বেচ্ছাশ্রম ও তরুণ সমাজের ভূমিকা নিয়ে আলোচনা হয়। এ ছাড়া আমাদের ‘কনফ্লিক্ট ম্যানেজমেন্ট’ নিয়ে তাত্ত্বিক ও ব্যবহারিক দিক সম্পর্কে হাতেকলমে শিক্ষা দেওয়া হয়। এ জ্ঞান আমাদের নিজ নিজ কর্মক্ষেত্র ও কমিউনিটি পর্যায়ে অবদান রাখতে সহায়তা করবে।
প্রশিক্ষণে আমাদের ব্যবহারিক জ্ঞান লাভের জন্য হাজির করা হয়েছিল কাঠমান্ডুর বানেস্বরে কে কে ইন্টারন্যাশনাল কলেজে। ওই প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের নিয়ে আমরা ‘স্বেচ্ছাশ্রম ও তরুণ সমাজ’ বিষয়ে দুই ঘণ্টা ওয়ার্কশপ পরিচালনা করি।
প্রশিক্ষণের শেষ দিনে ছিল সাংস্কৃতিক বিনিময় পর্ব। যেখানে আমাদের সঙ্গে ডেনমার্ক ও সুইডেনের ৩০ জন তরুণ অংশ নেন। এই পর্বে আমরা সবাই নিজ দেশের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য নিয়ে কথা বলি। সুযোগ হয় লোকগান, ছড়াগান ও নৃত্য পরিবেশন করার।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন