কম্পিউটার
প্রোগ্রামিংয়ের অন্যতম সেরা আসরের নাম এসিএম আন্তর্জাতিক কলেজিয়েট
প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা। বিভিন্ন দেশের বিশ্ববিদ্যালয়পড়ুয়া শিক্ষার্থীরা
প্রোগ্রামিংয়ের মাধ্যমে নানা সমস্যা সমাধান করেন এই প্রতিযোগিতায়। এ বছর
১৬-২১ মে এই প্রতিযোগিতার ফাইনাল অনুষ্ঠিত হবে মরক্কোর মারাক্বেশ শহরে।
মোহাম্মদ দ্য ফিফথ ইউনিভার্সিটি, আল আখাওয়ান ইউনিভার্সিটি ও মুনডিয়াপলিস
বিশ্ববিদ্যালয়ে বসছে প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতার এবারের বিশ্ব আসর।
বাংলাদেশের তিন শিক্ষার্থী এবারের প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের পতাকা বহন করবেন। শিক্ষার্থীরা হলেন আবদুল্লাহ আল মারুফ, সাকিবুল মাওলা ও ধনঞ্জয় বিশ্বাস। প্রত্যেকেই সিলেট শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল (সিএসই) বিভাগের শিক্ষার্থী। এই তিন শিক্ষার্থীর দলের নাম ‘ডাউন টু দ্য ওয়ার’।
তিন শিক্ষার্থী আন্তর্জাতিক কলেজিয়েট প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা ২০১৫-এর ঢাকা পর্বে চ্যাম্পিয়ন হয়েই অংশ নিচ্ছেন প্রতিযোগিতার ফাইনালে। গত ৫ ও ৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজিতে (বিইউবিটি) অনুষ্ঠিত হয় ঢাকা পর্ব। চূড়ান্ত পর্বে ৫৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ১৩৫টি দল অংশ নেয়। আবদুল্লাহ বলেন, ‘ঢাকায় চ্যাম্পিয়ন হয়ে আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশকে প্রতিনিধিত্ব করতে পারার অভিজ্ঞতা নিশ্চয়ই দারুণ। ফাইনালে বাংলাদেশকে র্যাংকিংয়ে অনেক ওপরে নিয়ে আসতে চাই।’ এ নিয়ে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় চতুর্থবারের মতো ওয়ার্ল্ড ফাইনালে যাচ্ছে।
স্নাতকের প্রথম সেমিস্টারে থেকেই প্রোগ্রামিং নিয়ে ঘাঁটাঘাঁটি শুরু প্রত্যেকের। দলের সদস্য আবদুল্লাহ বলেন, ঢাকা পর্বে নিশ্চিত ছিলাম না আসলে চ্যাম্পিয়ন হব কি না। চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পরে এখন প্রস্তুতি নিচ্ছি ফাইনালের জন্য। দলের আরেক সদস্য সাকিবুল বলেন, ‘প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা অন্য সব প্রতিযোগিতার চেয়ে অনেক আলাদা। শুরু থেকেই আমরা চেষ্টা করেছি ভালো কিছু করার।’
দলের কোচ ও সিএসই বিভাগের শিক্ষক সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় কয়েক বছর ধরেই প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করছে। আশা করা যায়, বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা প্রতিযোগিতায় বেশ ভালো ফল করবে। কারণ, ঢাকা পর্বে আমরা তাইওয়ানের একটি দলকে হারিয়েছিলাম। সেই অভিজ্ঞতা থেকে বলা যায়, বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা বেশ এগিয়েছে।’
শিক্ষার্থীদের এমন সাফল্যে উচ্ছ্বসিত শাবিপ্রবির সিএসই বিভাগের প্রধান শহীদুর রহমান। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়াও রাজধানীর বাইরে থেকে অনেক কম সুযোগ-সুবিধা নিয়ে আমাদের শিক্ষার্থীরা গত কয়েক বছরে চারবার ওয়ার্ল্ড ফাইনালে গিয়েছে। তাদের সাফল্য কামনা করি।’
বাংলাদেশের তিন শিক্ষার্থী এবারের প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের পতাকা বহন করবেন। শিক্ষার্থীরা হলেন আবদুল্লাহ আল মারুফ, সাকিবুল মাওলা ও ধনঞ্জয় বিশ্বাস। প্রত্যেকেই সিলেট শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল (সিএসই) বিভাগের শিক্ষার্থী। এই তিন শিক্ষার্থীর দলের নাম ‘ডাউন টু দ্য ওয়ার’।
তিন শিক্ষার্থী আন্তর্জাতিক কলেজিয়েট প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা ২০১৫-এর ঢাকা পর্বে চ্যাম্পিয়ন হয়েই অংশ নিচ্ছেন প্রতিযোগিতার ফাইনালে। গত ৫ ও ৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজিতে (বিইউবিটি) অনুষ্ঠিত হয় ঢাকা পর্ব। চূড়ান্ত পর্বে ৫৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ১৩৫টি দল অংশ নেয়। আবদুল্লাহ বলেন, ‘ঢাকায় চ্যাম্পিয়ন হয়ে আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশকে প্রতিনিধিত্ব করতে পারার অভিজ্ঞতা নিশ্চয়ই দারুণ। ফাইনালে বাংলাদেশকে র্যাংকিংয়ে অনেক ওপরে নিয়ে আসতে চাই।’ এ নিয়ে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় চতুর্থবারের মতো ওয়ার্ল্ড ফাইনালে যাচ্ছে।
স্নাতকের প্রথম সেমিস্টারে থেকেই প্রোগ্রামিং নিয়ে ঘাঁটাঘাঁটি শুরু প্রত্যেকের। দলের সদস্য আবদুল্লাহ বলেন, ঢাকা পর্বে নিশ্চিত ছিলাম না আসলে চ্যাম্পিয়ন হব কি না। চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পরে এখন প্রস্তুতি নিচ্ছি ফাইনালের জন্য। দলের আরেক সদস্য সাকিবুল বলেন, ‘প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা অন্য সব প্রতিযোগিতার চেয়ে অনেক আলাদা। শুরু থেকেই আমরা চেষ্টা করেছি ভালো কিছু করার।’
দলের কোচ ও সিএসই বিভাগের শিক্ষক সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় কয়েক বছর ধরেই প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করছে। আশা করা যায়, বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা প্রতিযোগিতায় বেশ ভালো ফল করবে। কারণ, ঢাকা পর্বে আমরা তাইওয়ানের একটি দলকে হারিয়েছিলাম। সেই অভিজ্ঞতা থেকে বলা যায়, বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা বেশ এগিয়েছে।’
শিক্ষার্থীদের এমন সাফল্যে উচ্ছ্বসিত শাবিপ্রবির সিএসই বিভাগের প্রধান শহীদুর রহমান। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়াও রাজধানীর বাইরে থেকে অনেক কম সুযোগ-সুবিধা নিয়ে আমাদের শিক্ষার্থীরা গত কয়েক বছরে চারবার ওয়ার্ল্ড ফাইনালে গিয়েছে। তাদের সাফল্য কামনা করি।’
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন