বিশ্ব
যখন নতুন নতুন প্রযুক্তি আবিষ্কার আর তার ব্যবহার নিয়ে সামনের দিকে
এগিয়ে যাচ্ছে, তখন বাংলাদেশের কি আর বসে থাকলে চলে? আমাদের দেশের
ছেলেমেয়েরাও তাই প্রযুক্তির উৎকর্ষে নিজেদের ঝালাই করে নিচ্ছে। ‘ডিজিটাল
বাংলাদেশ বিনির্মাণ ও উন্নত শিক্ষায় চাই তথ্যপ্রযুক্তিনির্ভর ক্যাম্পাস’ এ
লক্ষ্য বাস্তবায়নে আরো একধাপ এগিয়ে যেতে ১৪ ও ১৫ সেপ্টেম্বর ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিতে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল ‘তৃতীয় জাতীয় ক্যাম্পাস
প্রযুক্তি উৎসব’।
দু–চারটি নয়, সারা দেশের ৭০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে আসা প্রায় এক হাজার ৫০০ শিক্ষার্থী প্রযুক্তির নানা রঙে রাঙিয়েছিলেন নিজেদের।
বুয়েট, কুয়েট, মিলিটারি ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি (এমআইএসটি) থেকে শুরু করে ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজ, নটর ডেম কলেজের মতো প্রতিষ্ঠানগুলোও অংশ নেয় এই উৎসবে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আসিফ যেমন ব্যস্ত একটু পরেই শুরু হতে যাওয়া অ্যাপস প্রোগ্রামিং নিয়ে শেষ ভাগের প্রস্তুতিটা ঠিকঠাক করে নিতে, তেমনি বুয়েট থেকে আসা রাকিনকে দেখা গেল আইটি কুইজ প্রতিযোগিতা নিয়ে চিন্তাভাবনায় মশগুল থাকতে। উৎসবে যে কেবল আইটিবিষয়ক প্রতিযোগিতাই ছিল তা নয়, ছিল শিক্ষার্থীদের ব্যবসায়িক উদ্যোগকে উৎসাহিত করার আয়োজনও। ছিল ইন্টারনেটের নিরাপত্তাবিষয়ক কর্মশালা। প্রতিযোগিতায় বাজিমাত করে দেন এমআইএসটির শিক্ষার্থীরা। প্রকল্প উপস্থাপন আর অ্যাপস ডেভেলপমেন্ট দু-দুটো প্রতিযোগিতায়ই জয়ীর মুকুট ছিনিয়ে নেন তাঁরা। এমআইএসটি দলের সদস্যরা হলেন অ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী জুবায়ের হোসেন লস্কর ও সাইফুল ইসলাম। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের দলকে টেক্কা দিয়ে বিজনেস আইডিয়া প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয় ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজ।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শ খানেক শিক্ষার্থীর নিরলস পরিশ্রমে চমৎকার এই আয়োজনটি সম্পন্ন হয়। অর্থনীতি, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, সাংবাদিকতা, গণিত, পদার্থবিদ্যা—কোনো বিভাগই বাদ যায়নি। স্বেচ্ছাসেবকদের দলটির অগ্রভাগে ছিলেন সানজিদা, মহিউদ্দিন, সাইফুল, বিন্তি, সাদিয়াসহ আরো অনেকে।
এই উদ্যোগকে সামনের দিনগুলোতে আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আইটি সোসাইটির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি আবদুল্লাহ আল ইমরান—‘শিক্ষার্থীদের তথ্যপ্রযুক্তি ভাবনা আদান-প্রদান এবং প্রযুক্তিনির্ভর ক্যাম্পাস নির্মাণের সচেতনতা তৈরির লক্ষ্যেই এই উৎসবের আয়োজন করা। আগামী বছরের জন্য আমাদের লক্ষ্য সার্ক প্রযুক্তি উৎসব আয়োজনের।’
দু–চারটি নয়, সারা দেশের ৭০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে আসা প্রায় এক হাজার ৫০০ শিক্ষার্থী প্রযুক্তির নানা রঙে রাঙিয়েছিলেন নিজেদের।
বুয়েট, কুয়েট, মিলিটারি ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি (এমআইএসটি) থেকে শুরু করে ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজ, নটর ডেম কলেজের মতো প্রতিষ্ঠানগুলোও অংশ নেয় এই উৎসবে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আসিফ যেমন ব্যস্ত একটু পরেই শুরু হতে যাওয়া অ্যাপস প্রোগ্রামিং নিয়ে শেষ ভাগের প্রস্তুতিটা ঠিকঠাক করে নিতে, তেমনি বুয়েট থেকে আসা রাকিনকে দেখা গেল আইটি কুইজ প্রতিযোগিতা নিয়ে চিন্তাভাবনায় মশগুল থাকতে। উৎসবে যে কেবল আইটিবিষয়ক প্রতিযোগিতাই ছিল তা নয়, ছিল শিক্ষার্থীদের ব্যবসায়িক উদ্যোগকে উৎসাহিত করার আয়োজনও। ছিল ইন্টারনেটের নিরাপত্তাবিষয়ক কর্মশালা। প্রতিযোগিতায় বাজিমাত করে দেন এমআইএসটির শিক্ষার্থীরা। প্রকল্প উপস্থাপন আর অ্যাপস ডেভেলপমেন্ট দু-দুটো প্রতিযোগিতায়ই জয়ীর মুকুট ছিনিয়ে নেন তাঁরা। এমআইএসটি দলের সদস্যরা হলেন অ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী জুবায়ের হোসেন লস্কর ও সাইফুল ইসলাম। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের দলকে টেক্কা দিয়ে বিজনেস আইডিয়া প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয় ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজ।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শ খানেক শিক্ষার্থীর নিরলস পরিশ্রমে চমৎকার এই আয়োজনটি সম্পন্ন হয়। অর্থনীতি, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, সাংবাদিকতা, গণিত, পদার্থবিদ্যা—কোনো বিভাগই বাদ যায়নি। স্বেচ্ছাসেবকদের দলটির অগ্রভাগে ছিলেন সানজিদা, মহিউদ্দিন, সাইফুল, বিন্তি, সাদিয়াসহ আরো অনেকে।
এই উদ্যোগকে সামনের দিনগুলোতে আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আইটি সোসাইটির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি আবদুল্লাহ আল ইমরান—‘শিক্ষার্থীদের তথ্যপ্রযুক্তি ভাবনা আদান-প্রদান এবং প্রযুক্তিনির্ভর ক্যাম্পাস নির্মাণের সচেতনতা তৈরির লক্ষ্যেই এই উৎসবের আয়োজন করা। আগামী বছরের জন্য আমাদের লক্ষ্য সার্ক প্রযুক্তি উৎসব আয়োজনের।’
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন