চট্টগ্রাম
প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (চুয়েটে) কোনো সাংস্কৃতিক উৎসব বা
অনুষ্ঠান মানেই ‘জয়ধ্বনি’। শুধু উৎসবই নয়, বিশ্ববিদ্যালয়ে সুষ্ঠু
সংস্কৃতিচর্চার কাজটিও প্রতিনিয়ত করে যাচ্ছেন জয়ধ্বনির সদস্যরা। এটি
বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংস্কৃতিক সংগঠন। সংগঠনটির আয়োজনে ১৪ নভেম্বর অনুষ্ঠিত
হতে যাচ্ছে নাট্য উৎসব। এই উৎসব সম্পর্কে জয়ধ্বনির নাট্যবিষয়ক সম্পাদক
সাদেকা সুলতানা বলেন, ‘নতুন নাট্যকর্মী সংগ্রহ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে
নাট্যচর্চা বিকাশের লক্ষ্যে আমরা এ উৎসব আয়োজন হাতে নিয়েছি। যেখানে
জয়ধ্বনির সদস্য ছাড়াও বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা অংশ নিতে পারবেন।’
‘শিল্পসত্ত্বার একাত্মতা’ স্লোগানে জয়ধ্বনির যাত্রা শুরু হয়েছিল ২০০০ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি। ভিন্নমাত্রিক অনুষ্ঠান আয়োজনে সংগঠনটি পরিচিতি পেয়েছে সবার কাছে। যার মধ্যে একটি আন্তবিশ্ববিদ্যালয় সাংস্কৃতিক উৎসব। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় ৪০০ জন শিক্ষার্থী নিয়ে যা দ্বিতীয়বারের মতো হয়েছে গত বছরের গোড়ার দিকে। জয়ধ্বনির বিভিন্ন অনুষ্ঠান আয়োজন সম্পর্কে সভাপতি নাজমুল আলম বলেন, ‘আমরা রবীন্দ্র ও নজরুলজয়ন্তী, ঘুড়ি উৎসব, বর্ষাবরণ উৎসব, জলরং, মাতৃভাষা দিবসে বর্ণকুঞ্জ, বর্ষপূর্তির অনুষ্ঠান আলোকচ্ছটাসহ জাতীয় ও বিশেষ দিবসের অনুষ্ঠান আয়োজন করে থাকি।’ তাঁর সঙ্গে যোগ করেন তড়িৎকৌশল বিভাগের আবদুল্লাহ আল মেজবাহ, ‘আন্তবিশ্ববিদ্যালয় উৎসব ছাড়াও জয়ধ্বনি থেকে নবীন ও বর্তমান সদস্যদের অংশগ্রহণে আয়োজন করা হয় প্রতিযোগিতামূলক নাট্য উৎসব ও নৃত্য উৎসবের।’
জয়ধ্বনির সদস্যদের সাপ্তাহিক কার্যক্রম সম্পর্কে জানতে চাইলে তড়িৎকৌশল বিভাগের শিক্ষার্থী প্রমা দত্ত বলেন, ‘মূলত গান, আড্ডা ও গল্পের জন্যই আমরা প্রতি সপ্তাহে সোমবার বিকেলে মিলিত হই।’ তবে এই গল্প, আড্ডার ফাঁকে কিন্তু কাজের কাজটি ঠিকই করে নেন জয়ধ্বনির সদস্যরা। পুরকৌশল বিভাগের ফারজানা রাখি বলেন, যেকোনো আয়োজন নিয়ে জয়ধ্বনির বর্তমান ও সাবেক সদস্য সবারই অংশগ্রহণ থাকে। জয়ধ্বনির ফেসবুক পেজে অনুষ্ঠান সম্পর্কে সবাই মতামত, অভিজ্ঞতা শেয়ার করে থাকেন।
এ তো গেল আয়োজন নিয়ে কথা। সবার মুখেই যে কথাটি শোনা গেল তা হলো বন্ধুত্ব। বিভাগের গণ্ডি পেরিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের সবার মধ্যে যেখানে গড়ে ওঠে বন্ধুত্ব। দিন দিন জয়ধ্বনি হয়ে ওঠে তাঁদের কাছে একটি পরিবার।
‘শিল্পসত্ত্বার একাত্মতা’ স্লোগানে জয়ধ্বনির যাত্রা শুরু হয়েছিল ২০০০ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি। ভিন্নমাত্রিক অনুষ্ঠান আয়োজনে সংগঠনটি পরিচিতি পেয়েছে সবার কাছে। যার মধ্যে একটি আন্তবিশ্ববিদ্যালয় সাংস্কৃতিক উৎসব। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় ৪০০ জন শিক্ষার্থী নিয়ে যা দ্বিতীয়বারের মতো হয়েছে গত বছরের গোড়ার দিকে। জয়ধ্বনির বিভিন্ন অনুষ্ঠান আয়োজন সম্পর্কে সভাপতি নাজমুল আলম বলেন, ‘আমরা রবীন্দ্র ও নজরুলজয়ন্তী, ঘুড়ি উৎসব, বর্ষাবরণ উৎসব, জলরং, মাতৃভাষা দিবসে বর্ণকুঞ্জ, বর্ষপূর্তির অনুষ্ঠান আলোকচ্ছটাসহ জাতীয় ও বিশেষ দিবসের অনুষ্ঠান আয়োজন করে থাকি।’ তাঁর সঙ্গে যোগ করেন তড়িৎকৌশল বিভাগের আবদুল্লাহ আল মেজবাহ, ‘আন্তবিশ্ববিদ্যালয় উৎসব ছাড়াও জয়ধ্বনি থেকে নবীন ও বর্তমান সদস্যদের অংশগ্রহণে আয়োজন করা হয় প্রতিযোগিতামূলক নাট্য উৎসব ও নৃত্য উৎসবের।’
জয়ধ্বনির সদস্যদের সাপ্তাহিক কার্যক্রম সম্পর্কে জানতে চাইলে তড়িৎকৌশল বিভাগের শিক্ষার্থী প্রমা দত্ত বলেন, ‘মূলত গান, আড্ডা ও গল্পের জন্যই আমরা প্রতি সপ্তাহে সোমবার বিকেলে মিলিত হই।’ তবে এই গল্প, আড্ডার ফাঁকে কিন্তু কাজের কাজটি ঠিকই করে নেন জয়ধ্বনির সদস্যরা। পুরকৌশল বিভাগের ফারজানা রাখি বলেন, যেকোনো আয়োজন নিয়ে জয়ধ্বনির বর্তমান ও সাবেক সদস্য সবারই অংশগ্রহণ থাকে। জয়ধ্বনির ফেসবুক পেজে অনুষ্ঠান সম্পর্কে সবাই মতামত, অভিজ্ঞতা শেয়ার করে থাকেন।
এ তো গেল আয়োজন নিয়ে কথা। সবার মুখেই যে কথাটি শোনা গেল তা হলো বন্ধুত্ব। বিভাগের গণ্ডি পেরিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের সবার মধ্যে যেখানে গড়ে ওঠে বন্ধুত্ব। দিন দিন জয়ধ্বনি হয়ে ওঠে তাঁদের কাছে একটি পরিবার।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন