স্বয়ংচলিত
থ্রিডি মানচিত্রের নানা কাজ সম্পাদন করতে পারে এমন একটি রোবট
পরীক্ষামূলকভাবে উদ্ভাবন করে সফল হয়েছেন বুয়েটের যন্ত্রকৌশল বিভাগের চতুর্থ
বর্ষের চার শিক্ষার্থী। ‘উন্মাদ’ নামের ওই দলে আছেন আশিক ই রাসুল, মেহেদী
হাসান, আমিনুল হক ও আবদুল মুহাইমিন রহমান।
এখন জানা যাক এই রোবটের কার্যকলাপ সম্বন্ধে। প্রায় এক ফুট উচ্চতার এই রোবটটি যেকোনো স্থানে গিয়ে সেই স্থানে অবস্থিত বস্তু সম্পর্কে একটি ত্রিমাত্রিক ধারণা প্রদান করে থাকে। প্রতিটি বস্তু একটি অন্যটির থেকে কতটুকু দূরে কিংবা কাছে আছে তা এবং তাদের মধ্যকার আপেক্ষিক দূরত্বও মাপতে পারবে এই রোবট। রোবটটিকে চালানো হয় স্মার্টফোনের সাহায্যে। অর্থাৎ স্মার্টফোন এখানে রোবটটির রিমোট কন্ট্রোলার হিসেবে কাজ করবে। ব্লুটুথের মাধ্যমে এটি পরিচালনা করা হয় এবং রোবটের সঙ্গে সংযুক্ত থাকে একটি কম্পিউটার, যেখানে এই থ্রিডি ছবিগুলো পাঠানো হয়। রোবটের দুটি চোখ হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে মোবাইল ফোনের ক্যামেরা। থ্রিডি ছবির জন্য ক্যামেরাগুলোকে মানবচক্ষুর ধারণার ওপর স্থাপন করা হয়েছে। ধারণকৃত ছবিগুলো রোবটটি তার সঙ্গে সংযুক্ত কম্পিউটারে প্রেরণ করে।
আশিক ই রাসুল জানান, ‘রোবটটি ভূমিকম্প বা বিভিন্ন দুর্যোগময় পরিস্থিতিতে যেসব স্থান মানুষের যাতায়াতের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ, সেসব স্থানে গিয়ে অনায়াসেই সেই স্থান সম্বন্ধে সম্পূর্ণ ধারণা প্রদান করতে পারবে।’
একবার ডিজিটাল ওয়ার্ল্ড প্রজেক্ট শোতে গিয়ে প্রথম রোবট বানানোর ইচ্ছা জাগে আবদুল মুহাইমিন রহমানের। রোবটটির ডিজাইন প্রণয়ন করেন কম্পিউটার এইডেড ডিজাইন (ক্যাড) পারদর্শী খালেদ। নানা চরাই-উতরাই পার করে টানা চার মাস পরিশ্রমের পর তাঁরা এই রোবটটি বানাতে সফল হয়েছেন। ভবিষ্যতে সহযোগিতা পেলে এই রোবটটিকে আরও উন্নত ও প্রায়োগিক করা সম্ভব বলে জানিয়েছেন উদ্ভাবকেরা।
আশিক জানান, ভবিষ্যতে তাঁরা এই রোবট নিয়ে বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে আগ্রহী।
এখন জানা যাক এই রোবটের কার্যকলাপ সম্বন্ধে। প্রায় এক ফুট উচ্চতার এই রোবটটি যেকোনো স্থানে গিয়ে সেই স্থানে অবস্থিত বস্তু সম্পর্কে একটি ত্রিমাত্রিক ধারণা প্রদান করে থাকে। প্রতিটি বস্তু একটি অন্যটির থেকে কতটুকু দূরে কিংবা কাছে আছে তা এবং তাদের মধ্যকার আপেক্ষিক দূরত্বও মাপতে পারবে এই রোবট। রোবটটিকে চালানো হয় স্মার্টফোনের সাহায্যে। অর্থাৎ স্মার্টফোন এখানে রোবটটির রিমোট কন্ট্রোলার হিসেবে কাজ করবে। ব্লুটুথের মাধ্যমে এটি পরিচালনা করা হয় এবং রোবটের সঙ্গে সংযুক্ত থাকে একটি কম্পিউটার, যেখানে এই থ্রিডি ছবিগুলো পাঠানো হয়। রোবটের দুটি চোখ হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে মোবাইল ফোনের ক্যামেরা। থ্রিডি ছবির জন্য ক্যামেরাগুলোকে মানবচক্ষুর ধারণার ওপর স্থাপন করা হয়েছে। ধারণকৃত ছবিগুলো রোবটটি তার সঙ্গে সংযুক্ত কম্পিউটারে প্রেরণ করে।
আশিক ই রাসুল জানান, ‘রোবটটি ভূমিকম্প বা বিভিন্ন দুর্যোগময় পরিস্থিতিতে যেসব স্থান মানুষের যাতায়াতের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ, সেসব স্থানে গিয়ে অনায়াসেই সেই স্থান সম্বন্ধে সম্পূর্ণ ধারণা প্রদান করতে পারবে।’
একবার ডিজিটাল ওয়ার্ল্ড প্রজেক্ট শোতে গিয়ে প্রথম রোবট বানানোর ইচ্ছা জাগে আবদুল মুহাইমিন রহমানের। রোবটটির ডিজাইন প্রণয়ন করেন কম্পিউটার এইডেড ডিজাইন (ক্যাড) পারদর্শী খালেদ। নানা চরাই-উতরাই পার করে টানা চার মাস পরিশ্রমের পর তাঁরা এই রোবটটি বানাতে সফল হয়েছেন। ভবিষ্যতে সহযোগিতা পেলে এই রোবটটিকে আরও উন্নত ও প্রায়োগিক করা সম্ভব বলে জানিয়েছেন উদ্ভাবকেরা।
আশিক জানান, ভবিষ্যতে তাঁরা এই রোবট নিয়ে বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে আগ্রহী।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন