বাংলা ভাষায় প্রোগ্রামিং শিক্ষা

LATEST :
সাইটটির উন্নয়ন চলছে এবং শীঘ্রই উন্নয়ন করা হবে

সোমবার, ৩১ আগস্ট, ২০১৫

যেভাবে বেড়ে উঠি

 শৈশব থেকেই আমি সবার সঙ্গে মজা করতে, খেলতে আর নিজেকে নিয়ে থাকতে পছন্দ করি। ওই সময়টায় সমবয়সীদের সঙ্গে অনেক দুষ্টুমি করেছি, সেসবের মধুর স্মৃতি আমি আজও ভুলতে পারিনি। আমার শৈশব সাধারণ ছিল, কিন্তু বন্ধুদের সঙ্গে করা সব দুষ্টুমি সেটাকে রঙিন করে তুলেছে। রাস্তায়-সাগরতীরে বল নিয়ে খেলা, ঘুড়ি ওড়ানো, বাইকে চড়া, লুকোচুরি খেলা—কী অসাধারণ একটা সময় কাটিয়েছি! আমার এক আঙ্কেল ও আন্টি আছেন, যাঁরা ভালো গিটার বাজাতে পারেন। তাই আমাদের বাসায় সব সময় গান চলতে থাকত। সাম্বা, প্যাগোডা, গস্পেল—যেকোনো ধরনের সুরই আমাদের বাসায় শোনা যেত, সে সঙ্গে নাচ তো আছেই।
আমার খেলোয়াড় হয়ে ওঠার পেছনে সবচেয়ে বড় ভূমিকা আমার বাবার। আমার বেড়ে ওঠার পরিবেশটাই ছিল ফুটবলকে ঘিরে। যখনই সুযোগ পেতাম, বাবার সঙ্গে ট্রেনিংয়ে যেতাম, তাঁর ম্যাচ দেখতাম। তাঁর হাত ধরেই আমার খেলতে শেখা এবং এখনো তিনি আমাকে খেলা নিয়ে উপদেশ দেন। তিনি সব সময় বলেন, তিনি এমন খেলোয়াড় ছিলেন যে সামর্থ্যের পুরোটুকু দিয়ে খেলতেন। তাঁর ক্যারিয়ারের শেষদিকটা আমার মনে আছে, কারণ তিনি যখন খেলা শুরু করেছিলেন, তখন আমি খুবই ছোট ছিলাম। মাঝেমধ্যে তাঁর খেলার ভিডিওগুলো দেখি। একটি ভিডিওতে তিনি হেড দিয়ে গোল করার পর পাগলের মতো নাচতে আরম্ভ করলেন। এখন আমি গোলের পর সেলিব্রেশনের অনুপ্রেরণা তাঁর কাছ থেকেই পাই।রাস্তায় আমি প্রচুর খেলেছি, সাগরতীরেও। ছোটবেলা থেকেই ফুটসাল আমার কাছে একটা নেশার মতো। (ফুটসাল ৫/৬ জন মিলে ছোট পরিসরে খেলা ফুটবল খেলা বিশেষ) ফুটসাল পিচেই আমার ফুটবল খেলা শেখার শুরু। আমি মনে করি, একজন খেলোয়াড়ের ট্রেনিংয়ে ফুটসাল অনেক দরকারি, এটা দ্রুত চিন্তা করতে শেখায়। শর্ট সার্ভ করতে, জলদি পাস দিতে আর জোরে শুট করতে ফুটসাল সাহায্য করে।ফুটবল একটা দলীয় খেলা এবং আমি মাঠে নামি দলকে সাহায্য করতে। একটা দলে খেলোয়াড়ের ব্যক্তিগত নৈপুণ্যে অবশ্যই ভূমিকা রাখে, কিন্তু খেলায় শেষ পর্যন্ত দলই জয়ী হয়। খেলায় উন্নতির কোনো সীমা নেই। আমার বাবা ছোটবেলায় আমাকে শিখিয়েছেন ট্রেনিংয়ে নিজের শক্তির শেষটুকু ঢেলে দিয়ে আসতে এবং আমি এখনো সেটা মেনে চলি। বাঁ পায়ে শট নেওয়া, মার্কিং, ফিনিশিং, হেডিং—উন্নতির হাজারো জায়গা আছে এবং তাতে থেমে গেলে চলবে না। আমি জানি, আমি অতটা লম্বা নই, তাই হেডিংয়ে প্রচুর সময় দিয়েছি। সঠিক মুহূর্তে লাফিয়ে উঠে বলে মাথা ছোঁয়ানো—এই কাজটি করতে অনেক ট্রেনিং ও মনোযোগের প্রয়োজন।আমার কাছে আনন্দে থাকাটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। মাঠের ভেতরে-বাইরে আমি একই ব্যক্তি। বাসায় আমি কার্ড খেলি, ভিডিও গেম নিয়ে মেতে থাকি, গান শুনি, পরিবার-বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দিই, বারবিকিউ বানাই। তখন মজা করাটাই আমার প্রতিদিনের রুটিন হয়ে যায়।গোল করার অনুভূতিটা স্বর্গীয়, কিন্তু এর চেয়েও দামি অনুভূতি হলো দলকে জেতাতে ভূমিকা রাখা। যেকোনো খেলোয়াড়ের জীবনে স্বপ্ন থাকে নিজের দেশের হয়ে খেলার। যে জার্সি পরে আমার ছোটবেলার মহানায়কেরা খেলেছেন, ব্রাজিলের সেই জার্সি পরার অনুভূতিটা আমি কখনো ভুলতে পারব না। প্রথম যেদিন আমি জাতীয় দলে ডাক পেলাম, আমার আশৈশবলালিত স্বপ্ন পূরণ হলো। মাঠে আমার সবটুকু নিংড়ে দিয়ে খেলি দেশের জন্য এবং আমার পরিবারের জন্য, যাঁরা জীবনে এতকিছু পেতে আমাকে সাহায্য করেছেন।
 ব্রাজিল দলের অন্যতম স্ট্রাইকার নেইমার৷ তাঁর জন্ম ১৯৯২ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি। নেইমার ১২৯ ক্লাব ম্যাচে ৬৩ গোল ও আন্তর্জাতিক ফুটবলে ৫০ ম্যাচে ৩৩ গোল করেন। মাত্র ১৯ বছর বয়সে ‘সাউথ আমেরিকান ফুটবলার অব দ্য ইয়ার’ সম্মান লাভ করেন তিনি। ২০১১ সালে ফিফা পুসকাস পুরস্কার লাভ করেন তিনি। ২০১৩ সালে দ্য গার্ডিয়ান নেইমারকে পৃথিবীর সেরা খেলোয়াড়দের তালিকায় ৬ষ্ঠ বলে স্বীকৃতি দেয়।
সূত্র: হাইসনোবিটি ম্যাগাজিনকে দেওয়া সাক্ষাৎকার অবলম্বনে লিখেছেন মনীষ দাশ




যেভাবে বেড়ে উঠি

আমার ছোটবেলার বেড়ে ওঠা ছিল ফুটবল–ঈশ্বর ম্যারাডোনার সব ফুটবল ম্যাচের ভিডিও দেখে। সত্যি বলতে, আর্জেন্টিনায় কাউকে বেঁচে থাকতে হলে তার পায়ের নিচে ফুটবলকে রাখতেই হবে।
আমি স্কুল ছুটির সঙ্গে সঙ্গে বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে ফুটবল খেলতে চলে যেতাম। আমাদের পুরো দিনটাই যেন কাটত ফুটবল নিয়ে। শহরের এক কোণে সূর্য উঠুক না উঠুক, অন্ধকার আসুক না আসুক—আমাদের ফুটবল খেলা চলতেই থাকত। আমি ঘণ্টার পর ঘণ্টা ফুটবল খেলার পেছনে সময় দিতাম। যে কারণে মাঝেমধ্যে বাড়িতে দেরি করে ফিরতাম। তখন সময় আমার কাছে বড় ছিল না। আমার সবকিছুর কেন্দ্রবিন্দু ছিল ফুটবল। আমার ডাক নাম কুন। আমার দাদা-দাদি জাপানিজ একটি কার্টুন সিরিজ দেখে আমার নাম রাখেন৷ যদিও সেই চরিত্রের নাম ছিল কুম কুম!
মাত্র ১৫ বছর বয়সে আর্জেন্টিনার ক্লাব ফুটবলে অভিষিক্ত হয়ে আমি ফুটবল–ঈশ্বর ম্যারাডোনার রেকর্ড ভেঙে ফেলি, যা ছিল আমার জন্য বিরাট বিস্ময়ের৷
আমি সবসময় খেলার মাঠে নিজের মনোযোগ ধরে রাখার সর্বোচ্চ চেষ্টা করি৷ মাঠে নামার আগে খেলার মাঠে কী করব না করব, তা নিয়ে বিন্দুমাত্র দুশ্চিন্তা করি না। আমি ম্যাচের আগের রাতে প্রচুর ঘুমাই। চিন্তাকে মাথা থেকে দূরে রাখি। নিজেকে মানসিকভাবে শক্ত রাখতে বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে যাই, গান শুনি। মনে মনে নিজেকে প্রস্তুত করি।
ফুটবল মাঠে আমার পরিবার, বন্ধুবান্ধব, সমর্থকেরাই আমার প্রেরণা। যাদের প্রতিমুহূর্তের সমর্থনে আমি আজ এখানে। আমার মা ও বাবা সব সময়ই আমাকে সমর্থন দিয়ে গেছেন। তাঁদের প্রার্থনার জন্যই তো আজকের আমি। আমার বাবা ভীষণ ফুটবল খেলতেন। আমার জিনের মধ্যে ফুটবলের ঘ্রাণ আছে। আমি অতীতের কোনো ফুটবলারের ছায়া নিজের মধ্যে নিতে চাই না। আমি নতুন করে আমার জন্য ইতিহাস লিখতে চাই।
আমি ফুটবল মাঠে দৌড়াতে পারলেও ইংরেজিতে ভীষণ কাঁচা। তাই ইংরেজি শেখার ক্লাসে ভর্তি হয়েছি। প্রতিদিন ভাষা শেখার জন্য নিজেকে সময় দিই। টুইটারের অনুবাদ থেকেও ইংরেজি শেখার চেষ্টা করে যাচ্ছি! দুটো ভাষা শিখলে আমি অনেক মানুষের কাছে পৌঁছাতে পারব।
ফুটবল খেলার মাঠে ঝুঁকি আর বিপত্তি থাকবেই। ইনজুরি থেকে সব পেশাদার ক্রীড়াবিদই দূরে থাকতে চান। শখ করে কি কেউ আহত হন? আমি সব সময় ঝুঁকি এড়িয়ে দ্রুততার সঙ্গে ফুটবল খেলার চেষ্টা করি।
প্রতিভা কখনোই সেন্টিমিটার কিংবা কিলোগ্রাম দিয়ে মাপা যায় না। উচ্চতায় আমি একটু খাটো ছিলাম কিন্তু সেটা আমার জন্য প্রতিবন্ধকতা ছিল না। আমি আমার মতো খেলি। শারীরিক উচ্চতা আর সক্ষমতার চেয়ে বল দখলের দক্ষতাই সবার আগে থাকা চাই। ফুটবলের সবচেয়ে আশ্চর্যজনক বিষয়গুলোর একটি হলো, খাটো ফুটবলাররা সমানতালে লম্বা ফুটবলারের সঙ্গে পাল্লা দিতে পারে। দেখা যায়, যুদ্ধ শেষে খাটোরাই জয়ী হয়। ফুটবলের ওপর নিয়ন্ত্রণই ফুটবলারের দক্ষতা নির্ধারণ করে। শারীরিক উচ্চতা কোনো বাধা নয়, সবকিছুর মূলে হলো মানসিক শক্তি। অনূর্ধ্ব-২০ ফুটবল বিশ্বকাপ দলে আমি আর আমার সতীর্থ ম্যাক্সিমিলিয়ানো মোরালেজ ছিলাম পুরো টুর্নামেন্টে আকারে সবচেয়ে খাটো ফুটবলার। তা সত্ত্বেও আমরা সেই যুব বিশ্বকাপ জয় করি। আমি সেই বছর গোল্ডেন বয় আর গোল্ডেন বুট সম্মাননা পাই। আমি মনে করি না, পেশিশক্তিই সব। মানসিক শক্তি আরও বড় কিছু। কেউ যদি তার উচ্চতা নিয়ে অখুশি থাকে, তাহলে সেটা আসলে তার জন্যই ক্ষতিকর। ফুটবল মাঠে ফুটবলারের গতি বলে দেয় সে কেমন। আকারে ক্ষুদ্র হয়ে বিশ্বজয়ী চ্যাম্পিয়নের মতো ফুটবল খেললে কিংবা দৈত্যের মতো যুদ্ধ করলে যুদ্ধক্ষেত্রে জয় আপনার নিশ্চিত।
 আর্জেন্টিনা দলের অন্যতম স্ট্রাইকার সার্জিও আগুয়েরো। তাঁর জন্ম ১৯৮৮ সালের ২ জুন বুয়েনস এইরেসে৷ তাঁর দুই গোলের ওপর ভর দিয়ে ২০০৮ সালের বেইজিং অলিম্পিকে আর্জেন্টিনা ব্রাজিলের বিরুদ্ধে জয়লাভ করে। ২০১০ সালে এক বছরে ২৩৪ ম্যাচে ১০১ গোলের অনন্য রেকর্ড ছিল তাঁর। ৫১টি আন্তর্জাতিক ফুটবল ম্যাচ খেলে এই স্ট্রাইকারের গোলসংখ্যা ২১। ৩১৬টি ক্লাব ম্যাচে তাঁর গোলসংখ্যা ১৪৯।
সূত্র: বিবিসি ও ব্রিটিশ জিকিউ ম্যাগাজিনের সাক্ষাৎকার অবলম্বনে লিখেছেন জাহিদ হোসাইন খান



যেভাবে বেড়ে উঠি

আমাদের চবি ক্যম্পাসের এক ছেলে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকে চাকুরীর ইন্টারভিউ দিতে গেলে তাঁকে একপর্যায়ে ফ্যমিলি ব্যকগ্রাউন্ড সম্পর্কে বলতে বললে সে বলেছিলো, ‘My grandfather was a farmer. Later on his son became a university professor. And I am his son Shourab Islam.' কোন তদবির ছাড়াই তাঁর চাকুরীটি হয়েছিলো।
এ ঘটনাটা এ জন্য উল্লেখ করলাম যে, আমার দাদাও একজন কৃষক ছিলেন। অতি নিরীহ একজন কৃষক। আমার বাবা স্কুল থেকে এসে কৃষিকাজে তাঁর পিতাকে সহযোগিতা করতেন। আমার মনে পড়ে, ইউনিভার্সিটির হল থেকে বাসায় গেলে মাঝে মাঝে আমি কাঁচি নিয়ে গরুর ঘাস কাটতাম। আমার বড় ভাই আজকের উপ-সচিব, ছোট বেলায় আমাদের সাথে বিলে না-ড়া (ঘান কাটার পরে পরিত্যক্ত গোড়া) কাটতাম। আমরা ৯ ভাই-বোনের সবাই পড়া-লেখায় ছিল। স্বাভাবিকভাবেই বাবা-মা টানা-পড়েনের মাঝে তাঁদের সংসার চালাতেন। জ্ঞাতি ভাই-বোনেরা যাদের পিতার টাকা ছিল, যারা দামী কাপড়-চোপড় পড়তেন, তাঁদের বলতে গেলে কেউই আমাদের পরিবারের মতো উঠতে পারেনি। বাবা-মা’র কড়া শাসন, অর্থনৈতিক টানাপড়েন এর মাঝে আমরা বুঝেছি পড়ালেখা ছাড়া আমাদের কোন গত্যন্তর নাই।
আমার বাবা ১৯৪৬ সালে ম্যট্রিক পাস। মা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের গন্ডী পেরুনোর সুযোগ পান নি। বড় বোন ছিলেন অতি-সুন্দরী, এখনও। অথচ তাঁকে গ্রামের রেওয়াজ অনুযায়ী বিয়ে না দিয়ে অতি কষ্টে পড়াতে থাকেন। এভাবে শুরু। বাবা-মা’র এই বিরাট পরিবারে এমনকি মেয়েরাও সবাই ফ্রম দ্য এন্ড অফ দেয়ার স্টুডেন্ট লাইফ, চাকুরী করে। স্ব স্ব প্রতিষ্ঠানে তাঁরা দাপটের সাথে চাকুরী করে। আমাদের পরিবারে ব্যবসায়ী নাই।
আমার অত্যন্ত কষ্ট লাগে আমরা আমাদের সন্তানদেরকে সেভাবে বড় করতে পারছিনা যেভাবে আমাদের বাবা-মা আমাদের গড়ে তুলেছেন। আমার বোনেরা পড়ালেখা, ছোট ভাইবোনদের সামলানো, বাড়িতে অব্যাহত মেহমানদের চাপকে সামলেছেন, ঘরের কাজ করতেন। অবশ্য আমরা ছেলেরা পুত্র-সন্তান হয়ে বসে থাকি নাই। উপরে সে কথা কিছুটা বলা আছে। আমাদের ছেলে-মেয়েরা, যাদের বাবা-মা’রা এক একজন এলিট, তাঁরা পড়ালেখার পাশাপাশি ঘরের কাজ করবে – এটি ভাবতেও পারে না। ঠিক যেভাবে আমাদের জ্ঞাতি ভাই-বোনেরা ভাবত, তাঁদেরতো কোন অভাব নাই, কেন তাঁরা কাজ করবে ! পার্থক্য এতটুকু যে , আমাদের সন্তানেরা উঠে যাবে; অর্থাৎ এলিট হয়ে উঠবে।
এই ‘ক্যরিয়ারিজম’ কে আমি ভয় পাই। আমি চাই সন্তানেরা পৃথিবীর যোগ্য নাগরিক হোক, লড়াকু হোক। চাইনা তাঁরা ‘যোগ্য পৃথিবীর নাগরিক’ হোক। যেভাবে সিদ্ধার্থ বলেছিল, সত্যকে গ্রহন ও অনুসরণের পরিবর্তে সে সত্যকে খুঁজে নেবে।
যাহোক, নিজের কষ্টের অতীতকে স্মরণ করে, স্বীকার করে আমি উদ্দীপ্ত হই, আলোড়িত হই। স্বপ্ন দেখি সবাই বড় হওয়ার পরিবর্তে, বড় হয়ে উঠুক। যেভাবে উঠেছেন আমার বাবা, মা, আমরা ভাইবোনেরাসহ অনেকে…। এই ছড়া/কবিতাটি কতোবার মা’র মুখে শুনেছি, ‘এমন জীবন করিবে গঠন, মরণে হাসিবে তুমি কাঁদিবে ভূবন…।’ 

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

স্বত্বাধিকারী © ২০১৫ প্রোগ্রামিং এর মহাজগৎ সব অধিকার সংরক্ষিত
^