বাংলা ভাষায় প্রোগ্রামিং শিক্ষা

LATEST :
সাইটটির উন্নয়ন চলছে এবং শীঘ্রই উন্নয়ন করা হবে

মঙ্গলবার, ১ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

স্বপ্ন দিয়ে ঘেরা

নাসায় যোগ দেওয়ার স্বপ্ন দেখি
মহাজগৎ নিয়ে আমার কৌতূহলের শেষ নেই। স্বপ্ন দেখি এমন একটি পৃথিবীর, যেখানে অভিকর্ষজ ত্বরণকে তুবড়ি দেখিয়ে মানুষ ভেসে বেড়াবে আকাশে, সঙ্গে মঙ্গলের এলিয়েনদের সঙ্গে নিয়ে তৈরি হবে এক নতুন গ্রহের। হয়তো সেটা ভবিষ্যতে কোনো একদিন সত্যিও হবে। আর সেটা একমাত্র সম্ভব হবে নাসার মাধ্যমে। আর তাই যেদিন থেকে চাঁদমামার গল্প শুনেছি, সেদিন থেকেই নিজেকে খুঁজে ফিরি মহাকাশের মহাজাগতিক সেসব কাজকর্মের রহস্য উদ্ঘাটনে। তাই আমি নাসায় যোগ দিয়ে আমার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে চাই। আমি চাই, আমার উদ্ভাবনী শক্তির সাহায্যে এমন কিছু আবিষ্কার করতে, যার মাধ্যমে বিশ্বদরবারে বাংলাদেশকে নতুন একটি পরিচয় এনে দেবে।
রায়ান জান্নাত
একাদশ শ্রেণি, ময়মনসিংহ গার্লস ক্যাডেট কলেজ।

ছবি আঁকাই আমার স্বপ্নকিছু স্বপ্ন টুকরো টুকরো মেঘের মতো সাময়িকভাবে মনের কোনো এসে জমে, আবার বাস্তবের তাগিদে কালের স্রোতে বৃষ্টির মতো টুপ করে ঝরে পড়ে। কত স্বপ্নই দেখে গেলাম ছোটবেলা থেকে। ছোটবেলায় নাচ, গান, কবিতা পাঠ, অভিনয়, ছবি আঁকা, কত কিছুর যে প্রশিক্ষণ নিয়েছি, তার হিসাব নেই। এমনকি আত্মরক্ষামূলক প্রশিক্ষণও বাদ পড়েনি। এখন পড়ছি দর্শন বিভাগে। কিন্তু আমার সব স্বপ্ন ছবি আঁকা নিয়ে। ছবি আঁকাটা আমার নেশা। ছবির রং আর তুলিতে আমি আমার জীবনকে রঙিন করে নিতে জানি। ছবি আঁকার ক্ষেত্রে আমার কোনো প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা নেই, যা আঁকি মনের আনন্দে আঁকি। আমার স্বপ্ন আমার ক্যানভাসকে নিয়ে। আমার আঁকা কিছু ছবি ছড়িয়ে দিতে চাই, তবে সেটা খ্যাতির লোভে না, আত্মতৃপ্তির জন্য। আগামী বিজয় দিবসে আমার কাজগুলো নিয়ে একটি প্রদর্শনীর আয়োজন করার ইচ্ছা আছে।
তামান্না মিমিশিক্ষার্থী, দর্শন বিভাগ, ইডেন মহিলা কলেজ

চিকিৎসা নিয়ে গবেষণা করবছোটবেলা থেকেই স্বপ্ন দেখতাম চিকিৎসক হওয়ার। পরিবারের ১২তম সদস্য হিসেবে আমারও ঠাঁই হলো এই সেবার যাত্রায়। আমি চাই না শুধু একজন গৎবাঁধা ডিগ্রিধারী চিকিৎসক হয়ে থাকতে। বরং স্বপ্ন দেখি নব্য প্রযুক্তির সঙ্গে মেডিকেল এই শিক্ষার এক নতুন সম্পর্ক স্থাপন করার। পড়তে চাই বায়োটেকনোলজি নিয়ে, যাতে আমি বিভিন্ন দুরারোগ্য ব্যাধির প্রতিষেধক আবিষ্কার করতে পারি। 
আমি বিশ্বাস করি, সরকারি পর্যাপ্ত ব্যবস্থাপনা আর সঙ্গে আমাদের একটু সদিচ্ছা—এ দুটি জিনিসই পারে আমাদের দেশে দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত মানুষের মৃত্যুর হার কমাতে। 
মাশফিকা তাবাসসুমশিক্ষার্থী, পাবনা মেডিকেল কলেজ।

বিজ্ঞান শিক্ষা বিস্তারে কাজ করব
কঠিন করে স্কুলে অঙ্ক শেখানোর জন্য ছোটবেলা থেকেই আমাদের অঙ্কভীতি কাজ করে। গণিতের রহস্য আর মজা কেউ ছুঁয়ে দেখতে পারে না। আসছে দিনের প্রজন্ম যেন এই রহস্য আর মজার প্রতি আগ্রহী হয় সে জন্যই আমি শিক্ষকতা আসতে চাই। গণিতের শিক্ষক হব আমি। এখনো বিশ্ববিদ্যালয়ের গণ্ডি ছেড়ে যাইনি, আমার ভবিষ্যৎ লক্ষ্য শিক্ষকতা। গণিতে অনার্স করছি। জ্ঞান-বিজ্ঞান আর তথ্যপ্রযুক্তির শুরু তো এই গণিত থেকেই। অদ্ভুত কথা হলো, গণিত বিষয়ে ভর্তি হওয়ার পর আমাকেই সবাই একটি হতাশার কথা শোনায়। সবার একই জিজ্ঞাসা, ‘অঙ্ক নিয়ে পড়ছ, ভয় লাগে না?’ অবশ্য এসব কথা আমি মাথায় নিই না। 
ইশ্, আমাদের যদি একটা শক্তিশালী সুশিক্ষিত প্রজন্ম থাকত! যতই স্বপ্ন দেখি, আমাদেরই সব বাস্তবায়ন করতে হবে। কারও জন্য বসে থাকলে চলবে না। বিশ্বের আর ১০টা উন্নত দেশের মতো নয়, বরং তাদের চেয়ে ভালো দেশ গড়ার শক্তি আছে আমাদের। আমাদের দেশের প্রতিভাবান মানুষের সংখ্যা অনেক, কিন্তু সুযোগের অভাবে প্রতিভা গোড়াতেই বিনষ্ট হয়। ত্রুটিপূর্ণ শিক্ষাব্যবস্থায় প্রতিভা বিকশিত হয় না। শিক্ষাব্যবস্থা আধুনিক ও বিজ্ঞান-গণিতময় করে তোলার স্বপ্ন দেখি, তার জন্য নিজেও কাজ করব আশা করি।
মারিয়া মাহবুব
শিক্ষার্থী, গণিত বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

বাংলাদেশে তৈরি হবে অ্যাপলের মতো প্রতিষ্ঠানতথ্যপ্রযুক্তির যুগে আমার স্বপ্নটা কম্পিউটার ও সফটওয়্যারকে ঘিরেই। আমি বড় হয়ে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হতে চাই। কম্পিউটার প্রযুক্তিতে যদি আমরা এগিয়ে যেতে পারি, তবে দেশ ও জাতির অগ্রগতিতে আমাদের ভূমিকা বেশি করে রাখা সম্ভব হবে। স্বীকার করতেই হবে, এ যুগে শিক্ষা বা গবেষণা থেকে শুরু করে চাষাবাদ পর্যন্ত প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়ছে। ধীরে ধীরে তা শতভাবে উন্নীত হবে। আমি তাই স্বপ্ন দেখি এ দেশে মাইক্রোসফট ও অ্যাপলের মতো প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার। হ্যাঁ, টেকো মাথার সেই স্টিভ জবসই কিন্তু আমার আইডল।
নাফিস ইবনে হাসান
দ্বাদশ শ্রেণি, ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ।

রাজনীতিই আনবে পরিবর্তনবাংলাদেশের প্রধান সংকট দুর্নীতি। আবার অন্যভাবে বললে বাংলাদেশের প্রধান সংকট রাজনীতি। রাজনীতি আর দুর্নীতি এ দেশে একাকার। কিন্তু ভুলে গেলে চলবে না, জীবনের কোনো কিছুই রাজনীতির বাইরে নয়। তরুণসমাজ আজ রাজনীতিবিমুখ। তাদের রাজনীতির মূলধারায় ফিরিয়ে আনতে আমি একটি সুস্থ ধারার রাজনৈতিক দল গঠন করতে চাই। আমি মনে করি, সুস্থ রাজনীতিই আনবে দেশের পরিবর্তন। আমার স্বপ্নের রাজনৈতিক দল হবে এমন, যেখানে যুক্ত হবে দেশের মেধাবী শিক্ষার্থীরা। যেখানে দলীয় পদপ্রাপ্তির মাপকাঠি হবে দক্ষতা, যোগ্যতা, সৃজনশীলতা। স্বপ্ন দেখি, মেধাবীদের দ্বারা পরিচালিত এই দল শিগগিরই দেশ পরিচালনা করবে। আমার স্বপ্নের দলের নির্বাচনী ইশতেহারের স্লোগান হবে ‘দুর্নীতিমুক্ত দেশ গড়াই আমাদের লক্ষ্য’।
জাহিদুল ইসলাম
শিক্ষার্থী, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, রংপুর।

ক্যানসার নিয়ে গবেষণা করতে চাই
ছোটবেলায় হেন কোনো স্বপ্ন ছিল না যে দেখিনি। যেমন কখনো হতে চাইতাম ব্যারিস্টার কিংবা বিজ্ঞানী আবার কখনো বা সংগীতশিল্পী। মা-বাবার প্রতি সবার শ্রদ্ধাবোধ দেখে কখনো তাঁদের মতো শিক্ষক হতে চাইতাম। কিন্তু অবশেষে একটা স্বপ্নের দোরগোড়াতেই এসে থামতে হলো। সুযোগ পেলাম চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসিতে। অদূর ভবিষ্যতে সুযোগ পেলে ক্যানসার নিয়ে গবেষণা করার ইচ্ছে আছে। পিএইচডি করতে চাই। অনেক সময় দেখি, ক্যানসারের মরণ ছোবলে অনেক প্রিয়মুখকে পৃথিবী থেকে বিদায় নিতে দেখেছি। আমার চেষ্টা থাকবে এই অসুখটার একটা প্রতিষেধক বা প্রতিরোধক উদ্ভাবন করা।
প্রমা নওরীন
শিক্ষার্থী, ফার্মেসি বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়

বাংলাদেশ হবে পৃথিবীর সেরাছোটবেলায় স্বপ্ন দেখতাম আমাদের ছোট্ট সেতাবগঞ্জ উপজেলাটি দেশের সেরা একটি জনপদ হবে। সেই স্বপ্নের ওপর ভর করে আমি কলেজজীবন থেকে আমাদের গড়া সংগঠনের মাধ্যমে নানা স্বেচ্চাসেবামূলক কাজ করছি। যুক্ত আছি বিশ্ববিদ্যালয়ের নানা সংগঠনের কাজের সঙ্গে। কম্পিউটার প্রোগ্রামিং আমার নেশা, আমি উচ্চতর শিক্ষা নিতে চাই এই বিষয়েই। কিন্তু ছোটবেলার সেই স্বপ্ন এখন ডালপালা মেলে অনেক বড় হয়েছে। এখন স্বপ্ন দেখি, সারা পৃথিবী সেরা দেশ হবে বাংলাদেশ। আর কিছুদিন পর, আমার বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ শেষ হবে। এরপর উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশে যেতে চাই। তারপর দেশের জন্য কাজ।
আহমেদ ইসতিকম্পিউটার বিজ্ঞান বিভাগ, রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (রুয়েট)

নারী উন্নয়নে কাজ করবসেই ছোটবেলায় মা রিকশায় করে স্কুলে নিয়ে যেত। তখন মনে হতো বড় হয়ে চটপটির দোকান দেব। গামলা-গামলা চটপটি খাব। সেই আমার এখন মনে হয় সারাক্ষণ সাইকেল চালাই। রাস্তায় কোনো নারীকে সাইকেল কিংবা গাড়ি চালিয়ে যেতে দেখলে আমার আত্মবিশ্বাস বেড়ে যায়—আমিও চালাতে চাই! স্বপ্ন দেখি, নারীদের উন্নয়ন আর স্বাধীনতার জন্য সরকারি পর্যায়ে নীতিনির্ধারকদের ভূমিকায় মাঠে নামব আমি। যার জন্য অনার্স শেষ করেই বিসিএস দিয়ে প্রশাসনে ক্যাডারে যুক্ত হওয়ার আপ্রাণ চেষ্টা করব।
বোঝার পর থেকেই মাকে সকালে অফিসে যেতে দেখেছি। আশির দশকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাস করে মা বসে থাকেননি। সরকারি চাকরি করে নিজেকে করেছেন স্বাবলম্বী, আমি সেই মায়ের মেয়ে। গুনগুন করে গান গাই। মায়ের মতো বড় হব, হতেই হবে। 
সাদিয়া ইসলামশিক্ষার্থী, ফিন্যান্স বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।



কাজ করব দেশ ও মানুষের কল্যাণেছোটবেলা থেকেই সংস্কৃতির নানা মাধ্যমের সঙ্গে পরিচিত। আমার জন্মস্থান কিশোরগঞ্জের কটিয়াদি। সাংস্কৃতিক অঙ্গনে আমার যুক্ত হওয়ার পেছনে আমার পরিবারের অবদান সবচেয়ে বেশি। সপ্তম শ্রেণিতে পড়ার সময় ক্রিকেট খেলতে গিয়ে পা ভেঙে একটানা দেড় মাস বিছানায়, তবুও বইয়ের পাতা ওল্টাতে ভুল করিনি ক্ষণিকের জন্যও। সব সময় চেষ্টা করেছি সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে নিজেকে যুক্ত রাখতে। এখনো আমার ক্যাম্পাসে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিচালনার ভার সবকিছু আমার ওপর। নিজের হাত ধরে ক্যাম্পাসে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে ‘বন্ধন’ নামের সংগঠন। সংগঠনের কর্মীরা সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক চর্চার পাশাপাশি বিভিন্ন জনকল্যাণমূলক কাজ করে। চোখে আজ আমার অনেক স্বপ্ন। ভবিষ্যৎতে কাজ করব দেশ ও মানুষের কল্যাণে।
প্রমিত বণিক
শিক্ষার্থী, ইনস্টিটিউট অব হেলথ টেকনোলজি, ঢাকা।

রাজচিকিৎসক!
আমি যখন চতুর্থ শ্রেণিতে পড়ি, তখন আমাদের স্কুলে একটা নাটক মঞ্চস্থ করার আয়োজন করা হয়। সেখানে আমি মহারাজ চরিত্রে অভিনয়ের জন্য নির্বাচিত হই। কিন্তু আমি নাছোড়বান্দা, আমাকে ‘রাজচিকিৎসক’ চরিত্রটি দিতেই হবে। আমি মন থেকেই অভিনয় করলাম এবং সেবার আমার অভিনয় দেখে শিক্ষকেরা এতই মুগ্ধ হয়েছিলেন যে তাঁরা বললেন, ‘তুমি সত্যিই একজন বড় চিকিৎসক হবে’। সেই থেকে চিকিৎক হওয়ার সংকল্প আরও দৃঢ়ভাবে আমার মনে গেঁথে যায়। আজও পত্রিকায় বা টেলিভিশনে কোনো মেডিকেল কলেজের ছবি দেখলে আমার অন্য রকমের অনুভূতি হয়। শৈশবে বা কৈশোরে মানুষ যা স্বপ্ন দেখে তা কি সব সময় সার্থক হয়? কারও হয় কারও হয় না। কিন্তু আমি আমার লক্ষ্য স্থির করেছি। একটু জ্ঞান হওয়ার পর থেকেই বুঝতে শিখেছি যে আমাদের রোগে-শোকে চিকিৎসকেরা কী মূল্যবান সেবাই না প্রদান করেন! আমিও তাই এই পেশাকে গ্রহণ করে মানবসেবাকে ব্রত হিসেবে নিতে চাই। 
রূপা দাস 
পটুয়াখালী সরকারি বালিকা বিদ্যালয়

প্রাণিবিজ্ঞানী হওয়ার আশায়স্কুলে সপ্তম শ্রেণিতে পড়ার সময় আব্বুর সঙ্গে কলকাতা বইমেলায় গিয়েছিলাম। তখন তিনি আমাকে কিনে দিয়েছিলেন সাধারণ পাখি, ভারতের পক্ষীবিশারদ সলিম আলীর বইয়ের বাংলা অনুবাদ। বইটি তখন থেকে নাড়াচাড়া করতাম আর পাখির ছবিগুলো দেখতাম। এভাবেই কখন যে মনের অজান্তে পাখি আর প্রাণীদের প্রতি ভালোবাসা তৈরি হয়ে গেছে বুঝতে পারিনি। এমন হয়েছিল যে পড়তে বসলে অন্য পাঠ্য বিষয়গুলোর প্রতি আকর্ষণ হারিয়ে ফেলতাম। 
স্কুল-কলেজের পড়ালেখার পাঠ শেষ করে ভর্তি হলাম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে, আমার স্বপ্নের বিষয় প্রাণিবিদ্যা বিভাগে। বন্যপ্রাণী নিয়ে গবেষণা ও গবেষণা সহযোগী হিসেবে বিভিন্ন স্থানে ঘুরে বেড়ানোর সুযোগ হলো। গবেষণার সময় মনে হতো আমি পৃথিবীর সবচেয়ে সার্থক ও সুখী মানুষ। ইচ্ছা আছে প্রাণিবিদ্যা নিয়ে উচ্চতর গবেষণার। ভবিষ্যতে বিখ্যাত প্রাণিবিজ্ঞানী হওয়ার স্বপ্ন দেখি।
তাহসিনুর রহমান
শিক্ষার্থী, প্রাণিবিদ্যা বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

স্বত্বাধিকারী © ২০১৫ প্রোগ্রামিং এর মহাজগৎ সব অধিকার সংরক্ষিত
^