পড়ছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের প্রিন্ট মেকিং বিভাগে, কিন্তু তাঁর মন পড়ে থাকে ক্যামেরার লেন্সে।
একদিন বিশ্ববিদ্যালয়ে যাওয়ার সময় দেখেন দুজন পথশিশু কথা বলতে পারে না কিন্তু একজন অন্যকে রাগাচ্ছে, তারপর আবার রাগ ভাঙাচ্ছে। ওই দিন সৈয়দ তানভীর আহমেদের মনে হলো, ওরা যদি তাদের মনের কথাগুলো বলতে পারে, তবে আমি কেন পারব না? তার পর থেকে তাঁর ক্যামেরা নিয়ে ছুটে চলা। তিনি বানিয়ে চলেছেন একের পর এক স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র।
সিনেমা বানানোর স্বপ্নে বিভোর প্রাণোচ্ছল এই তরুণ সম্প্রতি বানিয়েছেন সাসপেনশন টু মি নামে এক স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র, যেটি এরই মধ্যে বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র প্রদর্শনীতে অংশগ্রহণের জন্য আমন্ত্রণ পেয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে: ফিল্মি টরন্টোস সাউথ এশিয়ান ফিল্ম ফেস্টিভাল (১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৪) এবং আমেরিকান অনলাইন ফিল্ম ফেস্টিভাল (৭ অক্টোবর ২০১৪)।
চলচ্চিত্রটি সম্পর্কে তানভীর বলেন, ‘আমাদের জীবনে অনেক চরিত্র থাকে, যারা আমাদের জীবনে বিভিন্ন সময় এসে তাদের মতো করে আমাদেরকে ব্যবহার করে নিচ্ছে কিন্তু আমাদের যে নিজস্ব চরিত্র আছে, তার মধ্যে আমরা থাকতে পারছি না। এই ঘটনার ওপর নির্ভর করে আমার এই চলচ্চিত্র।’
চলচ্চিত্র নিয়ে দেশের বাইরে উচ্চতর পড়াশোনা করার ইচ্ছার কথা জানালেন তানভীর।
বিভিন্ন সময় দেশের বিভিন্ন গ্যালারিতে হয়েছে তানভীরের দলীয় ছাপচিত্র এবং আলোকচিত্র প্রদর্শনী। পেয়েছেন নানা পুরস্কার। জানালেন চলচ্চিত্র নির্মাণ তাঁর আগ্রহের মূল ক্ষেত্র। পাশাপাশি আলোকচিত্র তোলা তাঁর শখ। এর পাশাপাশি তিনি বিজ্ঞাপনের ভিজ্যুয়াল এফেক্টের কাজও করেন।
সরকারি চাকরিজীবী বাবার চাকরির সুবাদে তানভীর ১০ বছরের স্কুলজীবনে মাত্র নয়টি স্কুল বদলেছেন। অবশেষে ঢাকার মিরপুরে মনিপুর উচ্চবিদ্যালয় থেকে এসএসসি ও ঢাকা রেসিডেনশিয়াল কলেজ থেকে এইচএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। এসএসসি ও এইচএসসি দুটোতেই জিপিএ ৫ পেয়ে কৃতিত্বের সঙ্গে উত্তীর্ণ হয়েছেন।
ছোটবেলার এই ঘোরাঘুরিই যে তাঁর জীবনে সবচেয়ে বড় আশীর্বাদ হয়ে এসেছে, এমনটিই মনে করেন তানভীর।
একদিন বিশ্ববিদ্যালয়ে যাওয়ার সময় দেখেন দুজন পথশিশু কথা বলতে পারে না কিন্তু একজন অন্যকে রাগাচ্ছে, তারপর আবার রাগ ভাঙাচ্ছে। ওই দিন সৈয়দ তানভীর আহমেদের মনে হলো, ওরা যদি তাদের মনের কথাগুলো বলতে পারে, তবে আমি কেন পারব না? তার পর থেকে তাঁর ক্যামেরা নিয়ে ছুটে চলা। তিনি বানিয়ে চলেছেন একের পর এক স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র।
সিনেমা বানানোর স্বপ্নে বিভোর প্রাণোচ্ছল এই তরুণ সম্প্রতি বানিয়েছেন সাসপেনশন টু মি নামে এক স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র, যেটি এরই মধ্যে বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র প্রদর্শনীতে অংশগ্রহণের জন্য আমন্ত্রণ পেয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে: ফিল্মি টরন্টোস সাউথ এশিয়ান ফিল্ম ফেস্টিভাল (১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৪) এবং আমেরিকান অনলাইন ফিল্ম ফেস্টিভাল (৭ অক্টোবর ২০১৪)।
চলচ্চিত্রটি সম্পর্কে তানভীর বলেন, ‘আমাদের জীবনে অনেক চরিত্র থাকে, যারা আমাদের জীবনে বিভিন্ন সময় এসে তাদের মতো করে আমাদেরকে ব্যবহার করে নিচ্ছে কিন্তু আমাদের যে নিজস্ব চরিত্র আছে, তার মধ্যে আমরা থাকতে পারছি না। এই ঘটনার ওপর নির্ভর করে আমার এই চলচ্চিত্র।’
চলচ্চিত্র নিয়ে দেশের বাইরে উচ্চতর পড়াশোনা করার ইচ্ছার কথা জানালেন তানভীর।
বিভিন্ন সময় দেশের বিভিন্ন গ্যালারিতে হয়েছে তানভীরের দলীয় ছাপচিত্র এবং আলোকচিত্র প্রদর্শনী। পেয়েছেন নানা পুরস্কার। জানালেন চলচ্চিত্র নির্মাণ তাঁর আগ্রহের মূল ক্ষেত্র। পাশাপাশি আলোকচিত্র তোলা তাঁর শখ। এর পাশাপাশি তিনি বিজ্ঞাপনের ভিজ্যুয়াল এফেক্টের কাজও করেন।
সরকারি চাকরিজীবী বাবার চাকরির সুবাদে তানভীর ১০ বছরের স্কুলজীবনে মাত্র নয়টি স্কুল বদলেছেন। অবশেষে ঢাকার মিরপুরে মনিপুর উচ্চবিদ্যালয় থেকে এসএসসি ও ঢাকা রেসিডেনশিয়াল কলেজ থেকে এইচএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। এসএসসি ও এইচএসসি দুটোতেই জিপিএ ৫ পেয়ে কৃতিত্বের সঙ্গে উত্তীর্ণ হয়েছেন।
ছোটবেলার এই ঘোরাঘুরিই যে তাঁর জীবনে সবচেয়ে বড় আশীর্বাদ হয়ে এসেছে, এমনটিই মনে করেন তানভীর।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন