বাংলা ভাষায় প্রোগ্রামিং শিক্ষা

LATEST :
সাইটটির উন্নয়ন চলছে এবং শীঘ্রই উন্নয়ন করা হবে

সোমবার, ৩১ আগস্ট, ২০১৫

তারুণ্যের জয়গান

২৩, ২৪ ও ২৫ এপ্রিল—এই তিন দিন চুয়েট ক্যাম্পাস পরিণত হয়েছিল তারুণ্যের মিলনমেলায়। ‘মানুষের ভেতর থেকে জেগে ওঠো মানুষ’ স্লোগানকে সামনে রেখে অনুষ্ঠিত হয় চুয়েট ডিএস-প্রথম আলো তারুণ্য উৎসব। বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ এই আয়োজনে এবার অংশ নেন বাংলাদেশের ৩৬টি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। উৎসবের বিভিন্ন পর্বে ছিল বিতর্ক প্রতিযোগিতা, আলোকচিত্র প্রতিযোগিতা, স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র প্রতিযোগিতা ও সাংস্কৃতিক উৎসব।
বিতর্ক প্রতিযোগিতা আয়োজিত হয় বাংলা ও ইংরেজি, এই দুই ভাগে। বিতর্কে অংশ নেয় ২৪টি দল।
বাংলা বিতর্কে বিজয়ী হয় ঢাকা কলেজ, রানারআপ শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়। ইংরেজি বিতর্কে বিজয়ী চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং ডিবেট অ্যাসোসিয়েশন, রানারআপ হয় চট্টগ্রাম প্রিমিয়ার বিশ্ববিদ্যালয় ডিবেটিং সোসাইটি।
স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র প্রতিযোগিতায় জমা হয় ৫০টি চলচ্চিত্র। এগুলো থেকে বিচারকদের রায়ে বিজয়ী হয় আসিফ খান পরিচালিত দ্য পোস্টার চলচ্চিত্রটি। দর্শক ভোটে বিজয়ী হয় ফারহান তানভীর পরিচালিত প্রজন্ম দুর্বার।
আলোকচিত্র প্রতিযোগিতায় ৪৫০টি আলোকচিত্র প্রদর্শিত হয়। এতে ‘শিশুদের সামনে ধূমপান নয়’ নামের আলোকচিত্রের জন্য সেরা আলোকচিত্রী নির্বাচিত হন মো. রুহান। ‘জীবনের ছন্দ’ আলোকচিত্রের জন্য দ্বিতীয় সেরা হয়েছেন আদিব রহমান।
সাংস্কৃতিক পর্বে অংশ নিয়ে উৎসবের পূর্ণতা দান করে সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংস্কৃতিক সংগঠন ‘আজ মুক্তমঞ্চ’ ও ‘নোঙর’, ঢাকাভিত্তিক সাংস্কৃতিক সংগঠন ‘উজান’ এবং শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংস্কৃতিক সংগঠন ‘সপ্তক’।
চুয়েট ডিবেটিং সোসাইটির (চুয়েট ডিএস) সভাপতি শুভদীপ কর বলেন, ‘বড় সনদ এনে দিতে পারে সামাজিক মর্যাদা, দিতে পারে অর্থ-প্রতিপত্তি। কিন্তু সুন্দর সমাজ ও একটি উন্নত জাতি গড়ে তুলতে প্রয়োজন শিক্ষা অর্জনের পাশাপাশি প্রকৃত মানুষ হয়ে ওঠা। জাগিয়ে তোলা প্রয়োজন প্রত্যেকের ভেতরের সৃষ্টিশীল সত্তাকে। আর এ লক্ষ্যেই কাজ করে যাচ্ছে চুয়েট ডিএস।’

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

স্বত্বাধিকারী © ২০১৫ প্রোগ্রামিং এর মহাজগৎ সব অধিকার সংরক্ষিত
^