একসঙ্গে
অনেক পরিচয় তাঁর। বিতার্কিক, উপস্থাপক, পরিচালক, আলোকচিত্রী ও সংগঠক।
তিনি এশিয়ান ইউনিভার্সিটি ফর উইমেন থেকে বায়োলজিক্যাল সায়েন্সে সদ্য
স্নাতক, তানজিলা মজুমদার।
সম্প্রতি তিনি বাংলাদেশি তরুণদের দলনেতা হিসেবে অংশ নেন আয়ারল্যান্ডে অনুষ্ঠিত ‘ওয়ান ইয়াং ওয়াল্ড’ বিশ্ব সম্মেলনে। যেখানে বিশ্ববিদ্যালয়পড়ুয়া বাংলাদেশি সম্ভাবনাময় তরুণদের অংশ নেওয়ার সুযোগ করে দেয় ইউনূস সেন্টার। সম্মেলন সম্পর্কে তানজিলা বলেন, ‘সেখানে সারা বিশ্ব থেকে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আমরা বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করেছি। সুযোগ পেয়েছি বিশ্বনেতাদের কথা শোনার।’
এ ছাড়া চলতি বছরেই সিঙ্গাপুরে অনুষ্ঠিত ‘এশিয়ান কংগ্রেস অব অ্যাপ্লাইড সাইকোলজি’তে গবেষণাপত্র উপস্থাপন করার সুযোগ পান তানজিলা। বিতর্কের মাঠেও তাঁর সদর্প পদচারণা। স্থানীয় বিভিন্ন প্রতিযোগিতার পাশাপাশি অংশ নিয়েছেন আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায়। যেমন ২০১২ সালে নিউজিল্যান্ডে অনুষ্ঠিত ‘অস্ট্রেলিয়ান ইউনিভার্সিটি ডিবেটিং চ্যাম্পিয়নশিপ’ প্রতিযোগিতায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধিত্ব করেন তিনি। একই বছর কলকাতায় অনুষ্ঠিত ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব জুরিডিক্যাল সায়েন্স (এনইউজেএস) বিতর্ক টুর্নামেন্টে অংশ নেওয়া বাংলাদেশ দলে ছিলেন তানজিলা। শুধু বিতার্কিক হিসেবেই চলচ্চিত্র কিংবা ফটোগ্রাফিতেও হাত পাকিয়েছেন তিনি। তৃতীয় ও চতুর্থতম আন্তর্জাতিক শিশু চলচ্চিত্র উৎসবে তাঁর পরিচালিত দুটি স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র প্রদর্শিত হয়। সেরা আলোকচিত্রী নির্বাচিত হন বিশ্ববিদ্যালয়ে আয়োজিত ‘অক্সফাম গ্রো উইক ক্যাম্পেইনে।’
শুধু বিশ্ববিদ্যালয়কেন্দ্রিক সংগঠগুলোই নয়, এর বাইরেও যুক্ত আছেন বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সঙ্গে। এর মধ্যে দায়িত্ব পালন করছেন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘ভলান্টিয়ার ফর বাংলাদেশে’র চট্টগ্রাম বিভাগের জনসংযোগ সমন্বয়কারী হিসেবে।
বিতার্কিক, উপস্থাপক, পরিচালক, আলোকচিত্রী নাকি সংগঠক, কোনটি আপনার পরিচয়। ‘অবশ্যই সংগঠক হিসেবে পরিচিত হতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি’, তানজিলার সহাস্য উত্তর। আর নিজের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা সম্পর্কে তানজিলা বলেন, ‘আমাদের দেশে এখনো শিশুমৃত্যুহার আতঙ্কজন এ ছাড়া পুরো স্বাস্থব্যবস্থাতেই ঘাটতি আছে। ভবিষ্যতে আমি স্বাস্থ্যসেবা নিয়ে কাজ করব।’
সম্প্রতি তিনি বাংলাদেশি তরুণদের দলনেতা হিসেবে অংশ নেন আয়ারল্যান্ডে অনুষ্ঠিত ‘ওয়ান ইয়াং ওয়াল্ড’ বিশ্ব সম্মেলনে। যেখানে বিশ্ববিদ্যালয়পড়ুয়া বাংলাদেশি সম্ভাবনাময় তরুণদের অংশ নেওয়ার সুযোগ করে দেয় ইউনূস সেন্টার। সম্মেলন সম্পর্কে তানজিলা বলেন, ‘সেখানে সারা বিশ্ব থেকে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আমরা বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করেছি। সুযোগ পেয়েছি বিশ্বনেতাদের কথা শোনার।’
এ ছাড়া চলতি বছরেই সিঙ্গাপুরে অনুষ্ঠিত ‘এশিয়ান কংগ্রেস অব অ্যাপ্লাইড সাইকোলজি’তে গবেষণাপত্র উপস্থাপন করার সুযোগ পান তানজিলা। বিতর্কের মাঠেও তাঁর সদর্প পদচারণা। স্থানীয় বিভিন্ন প্রতিযোগিতার পাশাপাশি অংশ নিয়েছেন আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায়। যেমন ২০১২ সালে নিউজিল্যান্ডে অনুষ্ঠিত ‘অস্ট্রেলিয়ান ইউনিভার্সিটি ডিবেটিং চ্যাম্পিয়নশিপ’ প্রতিযোগিতায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধিত্ব করেন তিনি। একই বছর কলকাতায় অনুষ্ঠিত ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব জুরিডিক্যাল সায়েন্স (এনইউজেএস) বিতর্ক টুর্নামেন্টে অংশ নেওয়া বাংলাদেশ দলে ছিলেন তানজিলা। শুধু বিতার্কিক হিসেবেই চলচ্চিত্র কিংবা ফটোগ্রাফিতেও হাত পাকিয়েছেন তিনি। তৃতীয় ও চতুর্থতম আন্তর্জাতিক শিশু চলচ্চিত্র উৎসবে তাঁর পরিচালিত দুটি স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র প্রদর্শিত হয়। সেরা আলোকচিত্রী নির্বাচিত হন বিশ্ববিদ্যালয়ে আয়োজিত ‘অক্সফাম গ্রো উইক ক্যাম্পেইনে।’
শুধু বিশ্ববিদ্যালয়কেন্দ্রিক সংগঠগুলোই নয়, এর বাইরেও যুক্ত আছেন বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সঙ্গে। এর মধ্যে দায়িত্ব পালন করছেন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘ভলান্টিয়ার ফর বাংলাদেশে’র চট্টগ্রাম বিভাগের জনসংযোগ সমন্বয়কারী হিসেবে।
বিতার্কিক, উপস্থাপক, পরিচালক, আলোকচিত্রী নাকি সংগঠক, কোনটি আপনার পরিচয়। ‘অবশ্যই সংগঠক হিসেবে পরিচিত হতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি’, তানজিলার সহাস্য উত্তর। আর নিজের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা সম্পর্কে তানজিলা বলেন, ‘আমাদের দেশে এখনো শিশুমৃত্যুহার আতঙ্কজন এ ছাড়া পুরো স্বাস্থব্যবস্থাতেই ঘাটতি আছে। ভবিষ্যতে আমি স্বাস্থ্যসেবা নিয়ে কাজ করব।’
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন