নানা
সূচকে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। মধ্যম আয়ের দেশ হতে যে আর বেশি দেরি নেই,
তারও পরিসংখ্যানিক ব্যাখ্যা তুলে ধরছে দুনিয়াজোড়া বিখ্যাত
সংবাদমাধ্যমগুলো। কিন্তু দেশের সহিংস রাজনীতি আর এই উন্নয়নযাত্রা কি
সমান্তরালে চলবে? ঠিক এমনই একটি বিষয়ই দেওয়া হয়েছিল আন্তবিশ্ববিদ্যালয়
পাবলিক পার্লামেন্ট বিতর্ক প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত পর্বে। বিষয়টির কেতাবি নাম
ছিল ‘সহিংসমুক্ত রাজনীতিই পারে বাংলাদেশকে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত করতে’।
এটিএন বাংলা ও ডিবেট ফর ডেমোক্রেসির আয়োজনে যা অনুষ্ঠিত হয়েছে ৩১ মার্চ।
চূড়ান্ত পর্বে ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করে বিজিএমইএ ইউনিভার্সিটি অব ফ্যাশন অ্যান্ড টেকনোলজি (বিইউএফটি) দল। চ্যাম্পিয়ন দলের সদস্যরা হলেন আশিকুল ইসলাম, নাজমুল মোর্শেদ, সৈয়দ খালিদ মাহমুদ, মহিউদ্দিন ও এস এম কাওছার মাহমুদ। পুরস্কার হিসেবে চ্যাম্পিয়ন দল পেয়েছে এক লাখ টাকা। বিইউএফটি বিতর্ক দলের দলনেতা আশিকুল ইসলাম বলেন, ‘চূড়ান্ত পর্বে আমরা সরকারি দল হিসেবে বিষয়ের পক্ষে যুক্তি তুলে ধরি। আমরা এমন একটি বাংলাদেশ চাই যেখানে সরকার-বিরোধী দল সংসদে আলোচনার মাধ্যমে একটি সমৃদ্ধিশালী দেশ গড়ার কাজ করবে। কোনো দেশই সহিংসতার মধ্য দিয়ে উন্নয়ন অগ্রযাত্রা এগিয়ে নিতে পারে না। জাতীয় অর্থনীতি শক্তিশালী হবে যদি দেশে স্থিতি বজায় থাকে, এর ফলে বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান বাড়বে, মানুষের আয়ও বাড়বে।’ দলের অন্য সদস্য মহিউদ্দিন বলেন, ‘নিজেদের বিতর্কচর্চা সম্পর্কে ছোটবেলা থেকেই আমরা সবাই বিতর্কের সঙ্গে যুক্ত। এর ফলে আমাদের দলের সবার সঙ্গে সমন্বয়ও হয় বেশ। প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়ার বাইরে আমাদের বিতর্ক ক্লাব থেকেও চর্চার কাজটি করে থাকি।’
হাসান আহমেদ চৌধুরীর উপস্থাপনায় চূড়ান্ত পর্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ। এ ছাড়া বিজিএমইএর সভাপতি আতিকুল ইসলাম, ইডেন মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ হোসনে আরা, বিজিএমইএ ইউনিভার্সিটির ট্রাস্টি বোর্ডের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান মোজাফ্ফর উদ্দিন সিদ্দিক, ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ট্রাস্টি বোর্ডের ভাইস চেয়ারম্যান শামিম হায়দার পাটোয়ারী সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
চূড়ান্ত পর্বে ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করে বিজিএমইএ ইউনিভার্সিটি অব ফ্যাশন অ্যান্ড টেকনোলজি (বিইউএফটি) দল। চ্যাম্পিয়ন দলের সদস্যরা হলেন আশিকুল ইসলাম, নাজমুল মোর্শেদ, সৈয়দ খালিদ মাহমুদ, মহিউদ্দিন ও এস এম কাওছার মাহমুদ। পুরস্কার হিসেবে চ্যাম্পিয়ন দল পেয়েছে এক লাখ টাকা। বিইউএফটি বিতর্ক দলের দলনেতা আশিকুল ইসলাম বলেন, ‘চূড়ান্ত পর্বে আমরা সরকারি দল হিসেবে বিষয়ের পক্ষে যুক্তি তুলে ধরি। আমরা এমন একটি বাংলাদেশ চাই যেখানে সরকার-বিরোধী দল সংসদে আলোচনার মাধ্যমে একটি সমৃদ্ধিশালী দেশ গড়ার কাজ করবে। কোনো দেশই সহিংসতার মধ্য দিয়ে উন্নয়ন অগ্রযাত্রা এগিয়ে নিতে পারে না। জাতীয় অর্থনীতি শক্তিশালী হবে যদি দেশে স্থিতি বজায় থাকে, এর ফলে বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান বাড়বে, মানুষের আয়ও বাড়বে।’ দলের অন্য সদস্য মহিউদ্দিন বলেন, ‘নিজেদের বিতর্কচর্চা সম্পর্কে ছোটবেলা থেকেই আমরা সবাই বিতর্কের সঙ্গে যুক্ত। এর ফলে আমাদের দলের সবার সঙ্গে সমন্বয়ও হয় বেশ। প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়ার বাইরে আমাদের বিতর্ক ক্লাব থেকেও চর্চার কাজটি করে থাকি।’
হাসান আহমেদ চৌধুরীর উপস্থাপনায় চূড়ান্ত পর্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ। এ ছাড়া বিজিএমইএর সভাপতি আতিকুল ইসলাম, ইডেন মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ হোসনে আরা, বিজিএমইএ ইউনিভার্সিটির ট্রাস্টি বোর্ডের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান মোজাফ্ফর উদ্দিন সিদ্দিক, ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ট্রাস্টি বোর্ডের ভাইস চেয়ারম্যান শামিম হায়দার পাটোয়ারী সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন