বাংলাদেশের
তরুণদের অনেকেই প্রচলিত পেশা-ধারণাকে পাশ কাটিয়ে উদ্যোক্তা হতে আগ্রহী
হয়ে উঠছেন। এমনই তিনজন নবীন উদ্যোক্তার কথা থাকছে আজকের ‘স্বপ্ন নিয়ে’তে।
সঙ্গে রয়েছে বিশেষজ্ঞ পরামর্শ।
রুমানা শারমিন বই লেখেন, নকশা করেন, বই নিয়েই তাঁর উদ্যোগ ‘দ্য পপ আপ ফ্যাক্টরি’। ছোটদের জন্য ত্রিমাত্রিক ছবি দিয়ে বিশেষ বইয়ের নাম পপ আপ বুকস। রুমানা বাংলাদেশে বড় আকারে এই ত্রিমাত্রিক বই তৈরি ও বাজারজাতকরণ শুরু করেছেন। রুমানা মনে করেন, এখন প্রযুক্তির যুগ। বইয়ের সঙ্গে প্রযুক্তির মিশেলে পপ আপ বই শিশুদের আকৃষ্ট করে থাকে। বিশ্ববাজারে এটি দারুণ জনপ্রিয়। বাংলাদেশেও এর দারুণ সম্ভাবনা রয়েছে।
রুমানা আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের (এআইইউবি) স্থাপত্য বিভাগের স্নাতক। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের শেষ বর্ষে পড়াকালে ত্রিমাত্রিক বই তৈরির কাজ শুরু করেন। রুমানা বলেন, ‘এখন সময় স্মার্টফোনের। মানুষ বই পড়তে চায় না। শিশু-কিশোরেরাও বই পড়তে চায় না। শিশুদের স্মার্টফোন থেকে বই পড়ার দিকে কীভাবে মনোযোগী করা যায়, তার চিন্তা থেকেই আমার পপ আপ বই তৈরি শুরু।’
মাত্র পাঁচজন কর্মী নিয়েই রুমানা তাঁর উদ্যোগ শুরু করেছিলেন। প্রতিনিয়ত কর্মীর সংখ্যা বাড়ছে। ছোটবেলায় আঁকাআঁকির শখকেই নিজের উপার্জনের মাধ্যম পরিণত করতে পেরে ভীষণ আনন্দিত রুমানা। তাঁর ভাষ্যে, শখের কাজ দিয়ে খুব সহজেই মানুষ ক্যারিয়ার বানানোর সাহস পায় না। আমি একটু সাহস করে নিজের পায়ে দাঁড়ানোর চেষ্টা করেছি। বাংলাদেশে ধীরে ধীরে থ্রিডি বইয়ের জনপ্রিয়তা বাড়ছে। আমার বই দেখে যখন মানুষ বলে, ‘বাংলাদেশেও থ্রিডি পপ আপ বই হয়! তখন আমার চেয়ে বেশি আনন্দ আর কে পায়?’ দ্য ড্রাগন প্রিন্স আর দ্য লস্ট ফেইরি নামে দুটি বই তৈরি করেছেন তিনি। উদ্যোক্তা মানেই নতুন কিছু তৈরি করা বলে বিশ্বাস করেন রুমানা। সবাই নতুন কিছু করতে চায়। উদ্যোক্তা হওয়া মানেই নতুন চ্যালেঞ্জ নেওয়া। নিজেকে নিজে ছাড়িয়ে যাওয়াই উদ্যোক্তা হয়ে ওঠার প্রথম ধাপ।
গ্রন্থনা: জাহিদ হোসাইন খান
রুমানা শারমিন বই লেখেন, নকশা করেন, বই নিয়েই তাঁর উদ্যোগ ‘দ্য পপ আপ ফ্যাক্টরি’। ছোটদের জন্য ত্রিমাত্রিক ছবি দিয়ে বিশেষ বইয়ের নাম পপ আপ বুকস। রুমানা বাংলাদেশে বড় আকারে এই ত্রিমাত্রিক বই তৈরি ও বাজারজাতকরণ শুরু করেছেন। রুমানা মনে করেন, এখন প্রযুক্তির যুগ। বইয়ের সঙ্গে প্রযুক্তির মিশেলে পপ আপ বই শিশুদের আকৃষ্ট করে থাকে। বিশ্ববাজারে এটি দারুণ জনপ্রিয়। বাংলাদেশেও এর দারুণ সম্ভাবনা রয়েছে।
রুমানা আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের (এআইইউবি) স্থাপত্য বিভাগের স্নাতক। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের শেষ বর্ষে পড়াকালে ত্রিমাত্রিক বই তৈরির কাজ শুরু করেন। রুমানা বলেন, ‘এখন সময় স্মার্টফোনের। মানুষ বই পড়তে চায় না। শিশু-কিশোরেরাও বই পড়তে চায় না। শিশুদের স্মার্টফোন থেকে বই পড়ার দিকে কীভাবে মনোযোগী করা যায়, তার চিন্তা থেকেই আমার পপ আপ বই তৈরি শুরু।’
মাত্র পাঁচজন কর্মী নিয়েই রুমানা তাঁর উদ্যোগ শুরু করেছিলেন। প্রতিনিয়ত কর্মীর সংখ্যা বাড়ছে। ছোটবেলায় আঁকাআঁকির শখকেই নিজের উপার্জনের মাধ্যম পরিণত করতে পেরে ভীষণ আনন্দিত রুমানা। তাঁর ভাষ্যে, শখের কাজ দিয়ে খুব সহজেই মানুষ ক্যারিয়ার বানানোর সাহস পায় না। আমি একটু সাহস করে নিজের পায়ে দাঁড়ানোর চেষ্টা করেছি। বাংলাদেশে ধীরে ধীরে থ্রিডি বইয়ের জনপ্রিয়তা বাড়ছে। আমার বই দেখে যখন মানুষ বলে, ‘বাংলাদেশেও থ্রিডি পপ আপ বই হয়! তখন আমার চেয়ে বেশি আনন্দ আর কে পায়?’ দ্য ড্রাগন প্রিন্স আর দ্য লস্ট ফেইরি নামে দুটি বই তৈরি করেছেন তিনি। উদ্যোক্তা মানেই নতুন কিছু তৈরি করা বলে বিশ্বাস করেন রুমানা। সবাই নতুন কিছু করতে চায়। উদ্যোক্তা হওয়া মানেই নতুন চ্যালেঞ্জ নেওয়া। নিজেকে নিজে ছাড়িয়ে যাওয়াই উদ্যোক্তা হয়ে ওঠার প্রথম ধাপ।
গ্রন্থনা: জাহিদ হোসাইন খান
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন