উৎসব
তো কত রকমই হয়। মিলিটারি ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজিতে
(এমআইএসটি) এবার বিমান নিয়েই দারুণ উৎসব হয়ে গেল! ‘প্রথম জাতীয়
অ্যারো-ডিজাইন প্রতিযোগিতা ও প্রদর্শনী’ নামক উৎসবটি আয়োজিত হয় ১৪ ও ১৫
অক্টোবর দুই দিনজুড়ে।
নামেই পরিষ্কার, উৎসবটি এক কথায় বিমানের নকশার প্রদর্শনী। প্রদর্শনীতে অংশ নেয় ২৩টি দল। প্রতিটি দল নিজেদের তৈরি অ্যারো-ডিজাইন প্রদর্শন করে। উৎসবজুড়েই তাই এমআইএসটি প্রাঙ্গণ সাজানো ছিল নানা রকম বিমানের মডেল দিয়ে। ক্যাম্পাস যেন হয়ে ওঠে এক মিনি এয়ারপোর্ট!
প্রদর্শনীতে অংশ নেওয়া অ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী রিফায়েত মঞ্জু মারুফ বলেন, ‘অ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে বাংলাদেশের ভালো সম্ভাবনা রয়েছে। খুব দ্রুতই বাংলাদেশ উড়োজাহাজ তৈরিতে সক্ষম হবে বলে আমি বিশ্বাস করি। যেখানে নেতৃত্ব দেবে আজকের তরুণেরা।’
প্রধান অতিথি হিসেবে এই উৎসবে উপস্থিত ছিলেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ইসমাত আরা সাদেক। এ ধরনের কর্মসূচির মধ্য দিয়ে ভবিষ্যতে আমাদের তরুণ অ্যারো ডিজাইনাররা আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় অংশ নেবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন মিলিটারি ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির কমান্ডেন্ট মেজর জেনারেল সিদ্দিকুর রহমান।
নামেই পরিষ্কার, উৎসবটি এক কথায় বিমানের নকশার প্রদর্শনী। প্রদর্শনীতে অংশ নেয় ২৩টি দল। প্রতিটি দল নিজেদের তৈরি অ্যারো-ডিজাইন প্রদর্শন করে। উৎসবজুড়েই তাই এমআইএসটি প্রাঙ্গণ সাজানো ছিল নানা রকম বিমানের মডেল দিয়ে। ক্যাম্পাস যেন হয়ে ওঠে এক মিনি এয়ারপোর্ট!
প্রদর্শনীতে অংশ নেওয়া অ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী রিফায়েত মঞ্জু মারুফ বলেন, ‘অ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে বাংলাদেশের ভালো সম্ভাবনা রয়েছে। খুব দ্রুতই বাংলাদেশ উড়োজাহাজ তৈরিতে সক্ষম হবে বলে আমি বিশ্বাস করি। যেখানে নেতৃত্ব দেবে আজকের তরুণেরা।’
প্রধান অতিথি হিসেবে এই উৎসবে উপস্থিত ছিলেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ইসমাত আরা সাদেক। এ ধরনের কর্মসূচির মধ্য দিয়ে ভবিষ্যতে আমাদের তরুণ অ্যারো ডিজাইনাররা আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় অংশ নেবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন মিলিটারি ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির কমান্ডেন্ট মেজর জেনারেল সিদ্দিকুর রহমান।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন