৬ মার্চ বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষা।
এবারের পরীক্ষার্থীদের জন্য শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতির পরামর্শ দিয়েছেন
৩১তম বিসিএসে সম্মিলিত মেধাতালিকায় প্রথম স্থান অর্জনকারী ফারহানা জাহান
আজ ১ মার্চ, আর কদিন বাদেই বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষা। দেশের সবচেয়ে বড় প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় অংশ নিতে যাচ্ছেন আপনি। কয়েক লাখ পরীক্ষার্থীর সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতে হবে আপনাকে! তা-ও কিনা যে পরীক্ষার কোনো সিলেবাস নেই! স্বাভাবিকভাবেই এ কদিন একটু বেশি উদ্বিগ্ন ও চিন্তিত থাকবেন। কিন্তু আপনি যদি চিন্তিত ও উদ্বিগ্ন থাকেন, তাহলে হেরে যাবেন। কেননা, পরীক্ষার প্রস্তুতির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো শারীরিক সুস্থতা ও মানসিক প্রস্তুতি। তাই আমার প্রথম পরামর্শ হলো চিন্তামুক্ত থাকুন। এরপর আসা যাক অন্য কথায়।
আমরা জানি, ৩৫তম বিসিএস হচ্ছে নতুন বিষয় বিন্যাসে। নতুন নিয়ম অনুযায়ী প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় দুই ঘণ্টা সময়ে ১০টি বিষয়ের ওপর মোট ২০০ নম্বরের এমসিকিউ পদ্ধতিতে উত্তর দিতে হবে। নতুন নিয়মে এবারই যেহেতু প্রথম, তাই অনেকের মধ্যে একটু শঙ্কা হয়তো কাজ করতে পারে। আমি বলব, যতটা সম্ভব এ চাপটা এড়িয়ে চলুন। মনে রাখা দরকার, বিষয়ের কলেবর যেমন বেড়েছে, নম্বরও কিন্তু তেমনি বেড়েছে। তাই এ সুযোগটাকেই কাজে লাগাতে হবে।
পুরোনো বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্নপত্রগুলো চর্চার পাশাপাশি মডেল টেস্টের যেসব বইপত্র বাজারে পাওয়া যায়, সেগুলো নিশ্চয়ই আপনি এর মধ্যে সমাধান করেছেন। সেসব মডেল টেস্ট আরও একবার চোখ বুলিয়ে নিন। এখন বেশি বেশি মডেল টেস্ট চর্চা করাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ। আর সারাক্ষণ একটি কাজ করতে পারেন—পুরোনো পড়াগুলো রি-কল করার চেষ্টা করুন। মনে না পড়লে একটু চোখ বুলিয়ে নিন। এটাই হলো শেষ প্রস্তুতি। একটি জিনিস মনে রাখবেন, আপনি এত দিনে যা পড়েছেন, এটিই আপনার সেরা প্রস্তুতি এবং এই দিয়েই লড়াই করা সম্ভব। কেননা, প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় শুধু পাস করতে হয়, এর থেকে বেশি কিছু নয়।
আরও কিছু বিষয় হলো, অনুমানের ওপর উত্তর দিতে যাবেন না। কেননা, ভুল উত্তরের জন্য নম্বর কাটা যাবে। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষাগুলোয় ভালো করার ক্ষেত্রে প্রস্তুতির চেয়ে আত্মবিশ্বাস বেশি কাজে লাগে।
পরীক্ষার প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র গুছিয়ে নিয়ে রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়ুন। প্রিলিমিনারি পরীক্ষার দুই ঘণ্টা মাথা ঠিক রাখার জন্য দারুণ একটা ঘুম অনেক সাহায্য করে।
পরীক্ষার দিন সকালে কিছু পড়ার প্রয়োজন নেই। আবারও বলছি, চিন্তামুক্ত থাকুন। রাস্তায় জ্যাম থাকতে পারে, তাই হাতে যথেষ্ট সময় নিয়ে বাসা থেকে বের হয়ে পড়ুন।
বিসিএস একটি স্বপ্নের নাম—এ স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিতে কঠিন পথ পাড়ি দিতে হয়। অহেতুক দুশ্চিন্তা না করে মনোবল ঠিক রাখুন। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
আজ ১ মার্চ, আর কদিন বাদেই বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষা। দেশের সবচেয়ে বড় প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় অংশ নিতে যাচ্ছেন আপনি। কয়েক লাখ পরীক্ষার্থীর সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতে হবে আপনাকে! তা-ও কিনা যে পরীক্ষার কোনো সিলেবাস নেই! স্বাভাবিকভাবেই এ কদিন একটু বেশি উদ্বিগ্ন ও চিন্তিত থাকবেন। কিন্তু আপনি যদি চিন্তিত ও উদ্বিগ্ন থাকেন, তাহলে হেরে যাবেন। কেননা, পরীক্ষার প্রস্তুতির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো শারীরিক সুস্থতা ও মানসিক প্রস্তুতি। তাই আমার প্রথম পরামর্শ হলো চিন্তামুক্ত থাকুন। এরপর আসা যাক অন্য কথায়।
আমরা জানি, ৩৫তম বিসিএস হচ্ছে নতুন বিষয় বিন্যাসে। নতুন নিয়ম অনুযায়ী প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় দুই ঘণ্টা সময়ে ১০টি বিষয়ের ওপর মোট ২০০ নম্বরের এমসিকিউ পদ্ধতিতে উত্তর দিতে হবে। নতুন নিয়মে এবারই যেহেতু প্রথম, তাই অনেকের মধ্যে একটু শঙ্কা হয়তো কাজ করতে পারে। আমি বলব, যতটা সম্ভব এ চাপটা এড়িয়ে চলুন। মনে রাখা দরকার, বিষয়ের কলেবর যেমন বেড়েছে, নম্বরও কিন্তু তেমনি বেড়েছে। তাই এ সুযোগটাকেই কাজে লাগাতে হবে।
পুরোনো বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্নপত্রগুলো চর্চার পাশাপাশি মডেল টেস্টের যেসব বইপত্র বাজারে পাওয়া যায়, সেগুলো নিশ্চয়ই আপনি এর মধ্যে সমাধান করেছেন। সেসব মডেল টেস্ট আরও একবার চোখ বুলিয়ে নিন। এখন বেশি বেশি মডেল টেস্ট চর্চা করাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ। আর সারাক্ষণ একটি কাজ করতে পারেন—পুরোনো পড়াগুলো রি-কল করার চেষ্টা করুন। মনে না পড়লে একটু চোখ বুলিয়ে নিন। এটাই হলো শেষ প্রস্তুতি। একটি জিনিস মনে রাখবেন, আপনি এত দিনে যা পড়েছেন, এটিই আপনার সেরা প্রস্তুতি এবং এই দিয়েই লড়াই করা সম্ভব। কেননা, প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় শুধু পাস করতে হয়, এর থেকে বেশি কিছু নয়।
আরও কিছু বিষয় হলো, অনুমানের ওপর উত্তর দিতে যাবেন না। কেননা, ভুল উত্তরের জন্য নম্বর কাটা যাবে। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষাগুলোয় ভালো করার ক্ষেত্রে প্রস্তুতির চেয়ে আত্মবিশ্বাস বেশি কাজে লাগে।
পরীক্ষার প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র গুছিয়ে নিয়ে রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়ুন। প্রিলিমিনারি পরীক্ষার দুই ঘণ্টা মাথা ঠিক রাখার জন্য দারুণ একটা ঘুম অনেক সাহায্য করে।
পরীক্ষার দিন সকালে কিছু পড়ার প্রয়োজন নেই। আবারও বলছি, চিন্তামুক্ত থাকুন। রাস্তায় জ্যাম থাকতে পারে, তাই হাতে যথেষ্ট সময় নিয়ে বাসা থেকে বের হয়ে পড়ুন।
বিসিএস একটি স্বপ্নের নাম—এ স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিতে কঠিন পথ পাড়ি দিতে হয়। অহেতুক দুশ্চিন্তা না করে মনোবল ঠিক রাখুন। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন