নাচের সঙ্গে তাঁর নিবিড় পথচলা ছোটবেলা থেকেই। তাঁর নাম আলিফ লায়লা। দ্বিতীয় বর্ষে পড়ছেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় প্রশাসন ডিসিপ্লিনে। পরিচিত মহলে সবাই তাঁকে চেনে নাবিলা নামে। নাচের হাতেখড়ির গল্প শোনা যাক আলিফের কাছেই, ‘আমি চার বছর বয়স থেকেই নাচ শিখি। বিভিন্ন নাচের স্কুলের পাশাপাশি নাচের ওপর তালিম নিয়েছি উদীচী থেকেও। এখন আধুনিক নাচ করলেও আমি তালিম নিয়েছি লোকনৃত্য ও কথক নৃত্যের ওপর।’
নাচের শিল্পী আলিফ কিন্তু জীবনের প্রথম পুরস্কার জিতেছিলেন ছড়াগানে। ২০০২ সালে ‘নতুন কুঁড়ি’ প্রতিযোগিতায় ছড়াগানে তিনি প্রথম পুরস্কার অর্জন করেন। আর সেই থেকেই নতুন কুঁড়িতে পুরস্কার পাওয়ার পর বাংলাদেশ টেলিভিশনের একটি গণসচেতনতামূলক বিজ্ঞাপন চিত্রেও কাজ করেছেন। আলিফ বলেন, ‘এটা ছিল আমার জন্য অনেক বড় পাওয়া। সেই বিজ্ঞাপনের পর তো বন্ধুদের কাছে রীতিমতো তারকা বনে গিয়েছিলাম।’
আলিফ বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় পেয়েছেন সেরা পুরস্কার। যেমন ‘জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ’র প্রতিযোগিতায় মহানগর পর্যায়ে পেয়েছেন প্রথম পুরস্কার, আঞ্চলিক প্রতিযোগিতা ‘ধ্রুব পরিষদ’ আয়োজিত প্রতিযোগিতায় প্রথম পুরস্কার।
শুধু নাচই নয়, পড়াশোনাতেও তাঁর জুড়ি মেলা ভার। অষ্টম শ্রেণিতে পেয়েছিলেন ট্যালেন্টপুলে বৃত্তি, আর মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকের দুই পারীক্ষাতেই বিজ্ঞান বিভাগে অর্জন করেছেন জিপিএ-৫। ভালো ফলাফলের ধারা অব্যাহত রয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়েও।
যুক্ত আছেন খুলনার বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের সঙ্গেও। আবার নিজেকে পেশাগত দিক থেকে এগিয়ে নিতে যুক্ত আছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজনেস ক্লাব, গুগল বিজনেস গ্রুপের সদস্য হিসেবে জিডিজি খুলনার সঙ্গে।
আলিফ তাঁর ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা সম্পর্কে বলেন, ‘ভবিষ্যতে উচ্চশিক্ষার জন্য দেশের বাইরে যেতে চাই। উচ্চতর ডিগ্রি নিয়ে আমি দেশে ফিরতে চাই। নিজের মতো করে আমার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে চাই। নাচের একটা স্কুল খুলতে চাই। আর সারা জীবন যুক্ত থাকতে চাই নাচের সঙ্গে।’
নাচের শিল্পী আলিফ কিন্তু জীবনের প্রথম পুরস্কার জিতেছিলেন ছড়াগানে। ২০০২ সালে ‘নতুন কুঁড়ি’ প্রতিযোগিতায় ছড়াগানে তিনি প্রথম পুরস্কার অর্জন করেন। আর সেই থেকেই নতুন কুঁড়িতে পুরস্কার পাওয়ার পর বাংলাদেশ টেলিভিশনের একটি গণসচেতনতামূলক বিজ্ঞাপন চিত্রেও কাজ করেছেন। আলিফ বলেন, ‘এটা ছিল আমার জন্য অনেক বড় পাওয়া। সেই বিজ্ঞাপনের পর তো বন্ধুদের কাছে রীতিমতো তারকা বনে গিয়েছিলাম।’
আলিফ বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় পেয়েছেন সেরা পুরস্কার। যেমন ‘জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ’র প্রতিযোগিতায় মহানগর পর্যায়ে পেয়েছেন প্রথম পুরস্কার, আঞ্চলিক প্রতিযোগিতা ‘ধ্রুব পরিষদ’ আয়োজিত প্রতিযোগিতায় প্রথম পুরস্কার।
শুধু নাচই নয়, পড়াশোনাতেও তাঁর জুড়ি মেলা ভার। অষ্টম শ্রেণিতে পেয়েছিলেন ট্যালেন্টপুলে বৃত্তি, আর মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকের দুই পারীক্ষাতেই বিজ্ঞান বিভাগে অর্জন করেছেন জিপিএ-৫। ভালো ফলাফলের ধারা অব্যাহত রয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়েও।
যুক্ত আছেন খুলনার বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের সঙ্গেও। আবার নিজেকে পেশাগত দিক থেকে এগিয়ে নিতে যুক্ত আছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজনেস ক্লাব, গুগল বিজনেস গ্রুপের সদস্য হিসেবে জিডিজি খুলনার সঙ্গে।
আলিফ তাঁর ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা সম্পর্কে বলেন, ‘ভবিষ্যতে উচ্চশিক্ষার জন্য দেশের বাইরে যেতে চাই। উচ্চতর ডিগ্রি নিয়ে আমি দেশে ফিরতে চাই। নিজের মতো করে আমার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে চাই। নাচের একটা স্কুল খুলতে চাই। আর সারা জীবন যুক্ত থাকতে চাই নাচের সঙ্গে।’
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন