![]() |
সম্মেলনের প্রথম দিন ছিল সব শিক্ষার্থী আর মেন্টরদের নিয়ে ‘মেন্টরিং মিক্সার প্রোগ্রাম’। আমার মেন্টর ছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের মিশিগান স্টেট ইউনিভার্সিটির একজন অধ্যাপক। ডক্টরেট করতে চাইলে কীভাবে প্রস্তুতি নেওয়া উচিত, আমাদের পছন্দের গবেষণার বিষয়গুলোতে এখন কেমন কাজ হচ্ছে ইত্যাদি অনেক বিষয় জানার সুযোগ মিলে তাঁর কাছ থেকে। উল্লেখ্য সম্মেলনের অনেকগুলো পর্বের মধ্যে শিক্ষার্থীদের জন্য এটি ছিল বেশ কাজের।
‘এইচপিসি ফর আন্ডার গ্র্যাজুয়েটস’ প্রোগ্রামের শিক্ষার্থীদের জন্য মূল আয়োজন ছিল পাঁচটি আলাদা পর্বে। প্রথম দিন আমাদের ‘হাই পারফরম্যান্স কম্পিউটিং’-এর সঙ্গে পরিচিত করা হয়। পরবর্তী চার দিন আমরা বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেষণাপ্রতিষ্ঠানের অধ্যাপক ও গবেষক যাঁরা এ বিষয়ে সফলভাবে কাজ করে যাচ্ছেন তাঁদের সান্নিধ্য পাই, তাঁদের অভিজ্ঞতা জানার সুযোগ পাই। একই সঙ্গে বিভিন্ন স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠানে এই বিষয়ে কর্মরত ব্যক্তিরা তুলে ধরেন এ ক্ষেত্রে পেশা গড়ার নানা সুযোগ-সুবিধার কথা।
সম্মেলনে অন্যতম আকর্ষণীয় ছিল ‘স্টুডেন্ট জব অপর্চুনিটি ফেয়ার’। যুক্তরাষ্ট্রের নামকরা প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিদের সঙ্গে কথা বলে তাঁদের প্রতিষ্ঠানে কাজ করার নিয়মনীতি আর সুযোগসুবিধা সম্পর্কে জানার সুযোগ হয় এই পর্বে। মজার ব্যাপার হলো, বাংলাদেশে ফিরে আসার পর কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়, তাদের প্রতিষ্ঠানে কাজ করার ব্যাপারে বিস্তারিত আলোচনা করার জন্য।
সম্মেলনে অন্যতম আকর্ষণীয় ছিল ‘স্টুডেন্ট জব অপর্চুনিটি ফেয়ার’। যুক্তরাষ্ট্রের নামকরা প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিদের সঙ্গে কথা বলে তাঁদের প্রতিষ্ঠানে কাজ করার নিয়মনীতি আর সুযোগসুবিধা সম্পর্কে জানার সুযোগ হয় এই পর্বে। মজার ব্যাপার হলো, বাংলাদেশে ফিরে আসার পর কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়, তাদের প্রতিষ্ঠানে কাজ করার ব্যাপারে বিস্তারিত আলোচনা করার জন্য।