কদিন আগে এইচএসসির ফল বেরিয়েছে। সবাই ব্যস্ত নিজেকে উচ্চশিক্ষার নতুন গন্তব্যে পৌঁছে দিতে। কোন পথে যাবেন এইচএসসি উত্তীর্ণ কোনো শিক্ষার্থী? তা ঠিক করার এখনই সময়। বলা হয়ে থাকে, এখন সময়টা প্রযুক্তির। প্রযুক্তির বাইরে থাকা মানেই পিছিয়ে পড়া। তাই অনেকেই কারিগরি বৃত্তিমূলক শিক্ষায় উৎসাহিত হচ্ছেন।
প্রযুক্তির উন্নয়নের সঙ্গে সঙ্গে কারিগরি শিক্ষাব্যবস্থায় যুক্ত হচ্ছে নিত্যনতুন বিষয়। তরুণদের জন্য পেশাজীবনে খুলে যাচ্ছে সম্ভাবনার নতুন দুয়ার। প্রযুক্তি ও প্রকৌশলের বিদ্যমান বিষয়গুলোর সঙ্গে সাম্প্রতিক সময়ে যুক্ত হয়েছে অ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং নামে আরও একটি বিষয়। এয়ার ক্রাফটের যান্ত্রিক, ইলেকট্রনিক ও রাডারের অংশবিষয়ক পাঠ হলো অ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং। এখানে এয়ার ক্রাফটের বিভিন্ন যন্ত্রাংশ নির্মাণ, রক্ষণাবেক্ষণ ও কাজ করার কৌশল সম্পর্কে ধারণা প্রদান করা হয়ে থাকে।
এখন বাংলাদেশে বেসরকারি পর্যায়ে শুরু হয়েছে অ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে পড়ার সুযোগ। বাংলাদেশে বিএসসি ইন অ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং সম্পন্ন করা যাবে কলেজ অব অ্যাভিয়েশন টেকনোলজি (ক্যাটেক), উত্তরায়। এ বিষয়ে আগ্রহীরা যোগাযোগ করতে পারেন ০২-৮৯৯১৩৭১, ০১৯৩৭১৮২৪৭০ অথবা www.catechedu.comওয়েবসাইটে।
এ ছাড়া প্রকৌশলের এই বিষয়টি নিয়ে পড়া যাবে ভারত, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ইউরোপের বিভিন্ন দেশে।
ক্যাটেক থেকে এই বিষয়ে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং সম্পন্ন করতে চাইলে শিক্ষার্থীকে বিজ্ঞান বিভাগে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক সম্পন্ন হতে হবে। ভর্তির জন্য মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকে জিপিএ থাকতে হবে ন্যূনতম ৩.৫।
ক্যাটেকের চেয়ারম্যান প্রকৌশলী সুমন সরকার জানান, অ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের বিএসসি সম্পন্ন করা প্রকৌশলীদের কাজ করার সুযোগ রয়েছে দেশে ও দেশের বাইরের বিভিন্ন এয়ারলাইনস কোম্পানিতে। সেই সঙ্গে তত্ত্বীয় পাঠ শেষে যোগ্যতা অনুযায়ী ‘অন জব ট্রেনিং’ করার সুযোগ রয়েছে দেশ-বিদেশের বিভিন্ন এয়ারলাইনস কোম্পানি ও বিমান প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানে।
প্রযুক্তির উন্নয়নের সঙ্গে সঙ্গে কারিগরি শিক্ষাব্যবস্থায় যুক্ত হচ্ছে নিত্যনতুন বিষয়। তরুণদের জন্য পেশাজীবনে খুলে যাচ্ছে সম্ভাবনার নতুন দুয়ার। প্রযুক্তি ও প্রকৌশলের বিদ্যমান বিষয়গুলোর সঙ্গে সাম্প্রতিক সময়ে যুক্ত হয়েছে অ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং নামে আরও একটি বিষয়। এয়ার ক্রাফটের যান্ত্রিক, ইলেকট্রনিক ও রাডারের অংশবিষয়ক পাঠ হলো অ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং। এখানে এয়ার ক্রাফটের বিভিন্ন যন্ত্রাংশ নির্মাণ, রক্ষণাবেক্ষণ ও কাজ করার কৌশল সম্পর্কে ধারণা প্রদান করা হয়ে থাকে।
এখন বাংলাদেশে বেসরকারি পর্যায়ে শুরু হয়েছে অ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে পড়ার সুযোগ। বাংলাদেশে বিএসসি ইন অ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং সম্পন্ন করা যাবে কলেজ অব অ্যাভিয়েশন টেকনোলজি (ক্যাটেক), উত্তরায়। এ বিষয়ে আগ্রহীরা যোগাযোগ করতে পারেন ০২-৮৯৯১৩৭১, ০১৯৩৭১৮২৪৭০ অথবা www.catechedu.comওয়েবসাইটে।
এ ছাড়া প্রকৌশলের এই বিষয়টি নিয়ে পড়া যাবে ভারত, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ইউরোপের বিভিন্ন দেশে।
ক্যাটেক থেকে এই বিষয়ে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং সম্পন্ন করতে চাইলে শিক্ষার্থীকে বিজ্ঞান বিভাগে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক সম্পন্ন হতে হবে। ভর্তির জন্য মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকে জিপিএ থাকতে হবে ন্যূনতম ৩.৫।
ক্যাটেকের চেয়ারম্যান প্রকৌশলী সুমন সরকার জানান, অ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের বিএসসি সম্পন্ন করা প্রকৌশলীদের কাজ করার সুযোগ রয়েছে দেশে ও দেশের বাইরের বিভিন্ন এয়ারলাইনস কোম্পানিতে। সেই সঙ্গে তত্ত্বীয় পাঠ শেষে যোগ্যতা অনুযায়ী ‘অন জব ট্রেনিং’ করার সুযোগ রয়েছে দেশ-বিদেশের বিভিন্ন এয়ারলাইনস কোম্পানি ও বিমান প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন